খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক যিনি বানিয়েছেন সূর্যকে উজ্জ্বল আলোকময় করে আর চাঁদকে স্নিগ্ধ আলো বিতরণকারীরূপে। অতঃপর নির্ধারণ করেছেন এর জন্য মঞ্জিলসমূহ যাতে তোমরা চিনতে পারো বছরগুলোর সংখ্যা ও হিসাব।” (পবিত্র সূরা ইউনূস শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫)
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আসমান-যমীনের সৃষ্টির শুরু হতে গণনা হিসেবে মাসের সংখ্যা ১২টি।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৬)
উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের মাধ্যমে বুঝা যাচ্ছে, মুসলমান উনাদের জীবনে বছরে মাসের সংখ্যা ১২টি আর এই ১২ মাসের হিসাব নির্ধারিত হয় চাঁদ ও সূর্যের দ্বারা। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হচ্ছে আমাদের জীবনে চাঁদের মঞ্জিলের উপর ভিত্তি করে হিজরীবর্ষ গণনার প্রচলন থাকলেও সূর্যের আবর্তনের উপর ভিত্তি করে সৌরবর্ষ গণনার কোনো প্রচলন নেই। ফলশ্রুতিতে খ্রিস্টান ধর্মযাজক দুশ্চরিত্র (যার বিবাহ বহির্ভূত একটি সন্তান ছিল) পোপ গ্রেগরির নামানুসারে প্রবর্তিত গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েন।
কিন্তু এর দ্বারা মুসলমানগণ খ্রিস্টানদের অনুসরণ করছে ও পোপ গ্রেগরিকে স্মরণ করছে। এছাড়া গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের ৫টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে, ৫টি মাসের নামকরণ হয়েছে রোমান শব্দ থেকে আর ২টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দুই রোমান সম্রাটের স্মরণে। যার ফলে মাসের নামের দ্বারা দেব-দেবীর নাম ও রোমান সম্রাটের নাম স্মরণ করা হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
তাই কাফিরদের অনুসরণ, পোপ গ্রেগরির স্মরণ, রোমান সম্রাটের স্মরণও দেব-দেবীর নাম স্মরণ করা হতে বেঁচে থাকতে হলে এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ ও উনার দায়িমী স্মরণ করতে হলে মুসলমান উনাদের জন্য সৌর বর্ষপঞ্জি ‘আত তাক্বউইমুশ শামসী’ অনুসরণ ছাড়া গত্যন্তর নেই।
বর্তমান যামানার মহান মুজাদ্দিদ ও ইমাম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আস সাফফাহ মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার উসীলায় ‘আত তাক্বউইমুশ শামসী’ প্রতিটি মুসলমান উনাদের ঘরে ঘরে জারি হয়ে যাক। (আমীন)
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট আসমান-যমীনের সৃষ্টির শুরু হতে গণনা হিসেবে মাসের সংখ্যা ১২টি।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৬)
উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের মাধ্যমে বুঝা যাচ্ছে, মুসলমান উনাদের জীবনে বছরে মাসের সংখ্যা ১২টি আর এই ১২ মাসের হিসাব নির্ধারিত হয় চাঁদ ও সূর্যের দ্বারা। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হচ্ছে আমাদের জীবনে চাঁদের মঞ্জিলের উপর ভিত্তি করে হিজরীবর্ষ গণনার প্রচলন থাকলেও সূর্যের আবর্তনের উপর ভিত্তি করে সৌরবর্ষ গণনার কোনো প্রচলন নেই। ফলশ্রুতিতে খ্রিস্টান ধর্মযাজক দুশ্চরিত্র (যার বিবাহ বহির্ভূত একটি সন্তান ছিল) পোপ গ্রেগরির নামানুসারে প্রবর্তিত গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহারে মুসলমানগণ অভ্যস্ত হয়ে পড়েন।
কিন্তু এর দ্বারা মুসলমানগণ খ্রিস্টানদের অনুসরণ করছে ও পোপ গ্রেগরিকে স্মরণ করছে। এছাড়া গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের ৫টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দেব-দেবীর নামে, ৫টি মাসের নামকরণ হয়েছে রোমান শব্দ থেকে আর ২টি মাসের নামকরণ করা হয়েছে দুই রোমান সম্রাটের স্মরণে। যার ফলে মাসের নামের দ্বারা দেব-দেবীর নাম ও রোমান সম্রাটের নাম স্মরণ করা হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!
তাই কাফিরদের অনুসরণ, পোপ গ্রেগরির স্মরণ, রোমান সম্রাটের স্মরণও দেব-দেবীর নাম স্মরণ করা হতে বেঁচে থাকতে হলে এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ ও উনার দায়িমী স্মরণ করতে হলে মুসলমান উনাদের জন্য সৌর বর্ষপঞ্জি ‘আত তাক্বউইমুশ শামসী’ অনুসরণ ছাড়া গত্যন্তর নেই।
বর্তমান যামানার মহান মুজাদ্দিদ ও ইমাম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আস সাফফাহ মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার উসীলায় ‘আত তাক্বউইমুশ শামসী’ প্রতিটি মুসলমান উনাদের ঘরে ঘরে জারি হয়ে যাক। (আমীন)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন