সম্মানিত রজব মাস অতিব ফযীলতপূর্ণ মাস হওয়া সত্ত্বেও এ মাসকে আছম্ম বা বধির নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে। বর্ণিত রয়েছে, প্রতিটি মাস শেষ হওয়ার সাথে সাথে মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট গিয়ে উপস্থিত হয়, মহান আল্লাহ পাক তিনি তখন মাসসমূহকে জিজ্ঞাসা করেন কিভাবে মাসগুলি তারা অতিবাহিত করেছে। প্রত্যেক মাসে মহান আল্লাহ পাক তিনি যে বিশেষ ইবাদত-বন্দেগী ও দোয়া কবুলের দিন ঘোষণা করেছেন সেই দিনসমূহ তারা কিভাবে কাটিয়েছে, তাতে তারা কতটুকু ইবাদত-বন্দেগী করেছে, সেই দিনসমূহের হক তারা আদায় করেছে কিনা, তা তিনি জানতে চান।
তদ্রƒপ সম্মানিত রজব মাস যখন শেষ হয় তখন তা আকাশের দিকে উঠে অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট পেশ করা হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি তখন জিজ্ঞাসা করেন, হে সম্মানিত রজব মাস! বান্দারা মর্যাদা-সম্মান রক্ষা করেছে কি? রজব মাস চুপ করে থাকে। এমনিভাবে মহান আল্লাহ পাক তিনি একবার দুবার তিনবার জিজ্ঞাসা করেন। তৃতীয়বারের পর সম্মানিত রজব মাস বলে, আয় বারে ইলাহী! আপনি হলেন দোষ গোপনকারী। আপনি আপনার বান্দাদেরকে দোষ-ত্রুটি গোপন করার জন্য নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। আর আপনার যিনি শ্রেষ্ঠতম নবী ও রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে বধির নামে আখ্যায়িত করেছেন। যার কারণে আমি শুধুমাত্র তাদের নেক কাজই শুনি, তাদের গুনাহ শুনিনা। সুবহানাল্লাহ!
আরো বর্ণিত রয়েছে যে, সম্মানিত রজব মাস উনাকে বধির নামে আখ্যায়িত করার কারণ হচ্ছে, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা এ মাসে নেকী এত অধিক পরিমাণে লিখেন যে, উনারা বদি লেখার আওয়াজই শুনতে পান না। সুবহানাল্লাহ!
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=1&textid=10868
তদ্রƒপ সম্মানিত রজব মাস যখন শেষ হয় তখন তা আকাশের দিকে উঠে অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট পেশ করা হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি তখন জিজ্ঞাসা করেন, হে সম্মানিত রজব মাস! বান্দারা মর্যাদা-সম্মান রক্ষা করেছে কি? রজব মাস চুপ করে থাকে। এমনিভাবে মহান আল্লাহ পাক তিনি একবার দুবার তিনবার জিজ্ঞাসা করেন। তৃতীয়বারের পর সম্মানিত রজব মাস বলে, আয় বারে ইলাহী! আপনি হলেন দোষ গোপনকারী। আপনি আপনার বান্দাদেরকে দোষ-ত্রুটি গোপন করার জন্য নির্দেশ মুবারক দিয়েছেন। আর আপনার যিনি শ্রেষ্ঠতম নবী ও রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে বধির নামে আখ্যায়িত করেছেন। যার কারণে আমি শুধুমাত্র তাদের নেক কাজই শুনি, তাদের গুনাহ শুনিনা। সুবহানাল্লাহ!
আরো বর্ণিত রয়েছে যে, সম্মানিত রজব মাস উনাকে বধির নামে আখ্যায়িত করার কারণ হচ্ছে, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা এ মাসে নেকী এত অধিক পরিমাণে লিখেন যে, উনারা বদি লেখার আওয়াজই শুনতে পান না। সুবহানাল্লাহ!
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=1&textid=10868
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন