কিন্তু যখন
সে ধরা খেলো তখন বাহির হলো সে একজন শিখ ধর্মের
অনুসারি। ক্যান্টনমেন্ট মসজিদে ইমামতি করার
ফাকে ফাকে সে ক্যান্টনমেন্টের তথ্য পাচার করত। মজার
বিষয় হচ্ছে, একজন শিখ কি করে ১৮ বছর
ধরে মানুষকে তালিম-তালকিন ও নামাজ পড়াতে পারলো একটু
ভাবুন তো?
হযরত সালাউদ্দিন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি’র জীবন
কাহিনী পড়ে দেখবেন, সে সময় কাফিররা চক্রান্ত করার জন্য
মুসলিম সেজে মসজিদে ইমামতি করত এবং ভুল
ফতওয়া দিয়ে মুসলমানদের মাঝে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করতো।
বিভক্তি সৃষ্টি করতো মুসলমানদের মাঝে। Confessions of
a British spy and British enmity
against Islam ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারক্তিমূলক
বইটি পড়ে দেখবেন। সেখানে ব্রিটিশ গুপ্তচর হেমপার
বর্ণনা করেছে কিভাবে হাজার হাজার কাফিরকে পবিত্র-কুরআন
হাদীসের প্রশিক্ষণ দিয়ে মুসলমানদের দেশগুলোতে ইমাম
হিসেবে প্রেরণ করা হচ্ছে। তাদের কাজ মুসলমানদের ঈমান-
আমল ধ্বংস করা। হেমপার নিজেও সেই
শিক্ষা নিয়ে মুসলমানদের মধ্যে বাতিল ওহাবি আক্বিদা চালু
করে।
বলাবাহুল্য কাফিরদের এ চক্রান্ত যে এখনও অব্যাহত আছে।
এখনও অনেক ইমাম সাহেব, খতিব সাহেব, মাদ্রাসার
প্রিন্সিপাল, ওয়াজিন, বিভিন্ন ইসলামিক দলের নেতা,
ইসলামিক বক্তা সেজে সরাসরি কাফিরদের এজেন্ট হয়ে কাজ
করছে। তাদের মন ভুলানো, নফসের পক্ষের বক্তব্য
শুনে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে। তাদের অন্ধ
অনুসারিরা না বুঝে তাদের বক্তব্য পালন করছে কিংবা তাদের
ভ্রান্ত মতবাদ প্রচার করছে। তার অনুসারি হয়ত বুঝতেও
পারছে না সে নিজেও কাফিরদের এজেন্টে রূপান্তারি হয়ে গেছে।
এ সকল মুসলিম নামধারী এজেন্ট মওলানারা এমন সব
কথা বলছে এমন সব
ফতওয়া দিচ্ছে যা আমি আপনি কেউ তো শুনিনি, উপরন্তু
আমাদের বাপ-দাদা চৌদ্দ পুরুষ কেউই
শুনেনি।
তবে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে চেষ্টা করলেই এদের চেনা সম্ভব।
এদের চেনার সহজ লক্ষণ হচ্ছে এরা মুসলমানদের হারাম
কাজে বাধা দেয় না, কিন্তু নেক আমলে বাধা দেয়। যেমন ধরুন
পবিত্র শবই বরাত। এ রাতে মানুষ ইবাদত বন্দেগী করে থাকে।
পবিত্র কুরআন শরীফ এবং হাদীস শরীফে এ সম্পর্কে স্পষ্ট
বর্ণনা বিদ্যমান, এবং প্রথম
থেকেই মুসলমানরা এ রাতটি ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে পার
করে আসছে। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছু মওলানা ফতওয়া দেয়া শুরু
করলো শবই বরাত নামে কিছু নেই,
এ রাত পালন করা বিদাত, কুফরী শিরকীসহ আরো বহুকিছু।
শবই বরাতের বহু দলিল আমার কাছে আছে, কিন্তু
আমি সে দিকে যাবো না। কারণ যার সামান্য একটু বিবেক
বুদ্ধি আছে সেই বুঝতে সক্ষম এ রাত সম্পর্কে। যেমন:
-এ রাতে সবাই নফল নামাজ পড়ে, এটা কি হারাম?
রাতে ইবাদত বন্দেগি করা তো অতি উত্তম কাজ। -এ দিন
সবাই রোজা রাখে? এটা কি হারাম? নিষিদ্ধ দিন
ব্যতিত সব দিন রোজা রাখাই ফজিলত। -এ রাতে মানুষ
কুরআন তিলওয়াত করে, সেটা কি হারাম? সর্ব
উত্তম আমল হচ্ছে কুরআন পাক তিলওয়াত করা।
তাহলে সমস্যা কোথায়??
– এদিন অনেকে হালুয়া রুটি করে মানুষকে খাওয়ায়।
এটা কি হারাম? মানুষকে খাওয়ানো তো উত্তম আমল। –
এরাতে কেউ তার বাবা-মা’র কবর জিয়ারত করে। এ কি হারাম?
কবর জিয়ারত করা অবশ্যই উত্তম আমল। কোন
ব্যক্তি যদি এ রাতে ইবাদত বন্দেগি করে তবে কার
কি সমস্যা? সেটাতে বাধা দেয়ার কি আছে। এটা সে ও তার
সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ’র ব্যাপার। মূলত একমাত্র শয়তানই
মানুষকে নেক কাজে বাধা দেয়। আর বর্তমান সময়ে যারা শবই
বরাতে বাধা দেয় তারা হচ্ছে সেই শয়তানের দোসর
তথা কাফির-মুশরিকদের এজেন্ট। এবার একটু দেখুন তো,
যে সকল ইমাম সাহেব বা মওলানা আপনাকে শবই
বরাতে বাধা দিচ্ছে তারা কি
– আপনাকে হারাম বিশ্বকাপ ফুটবল দেখতে নিষেধ করেছে?
– তারা কি আপনাকে হারাম টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ দেখতে নিষেধ
করেছে?
– তারা কি এলাকায় বিজাতিয় পতাকা উড়াতে নিষেধ করেছে?
নাকি
-সে নিজেও হারাম ক্রিকেট-ফুটবলের নিয়মিত দর্শক। –
সে নিজেও বিভিন্ন যুক্তি তর্ক দিয়ে হারাম খেলাকে হালাল
করার চেষ্টা করেছে।
– তার ছেলেই পতাকা উড়ানো টিমের নেতৃতদাতা। – সে নিজেই
মাদ্রাসায় টিভি এনে সকল ছাত্রদের খেলা দেখার
সুযোগ করে দেয়।
– চায়ের দোকানে বসে খেলা দেখার সময় সেই আগে গোল
গোল বলে চিৎকার দেয়।
তাহলে আপনি দেখুন! একজন ইমাম সাহেব
নেককাজে বাধা দেয়। জইফ হাদিস, বিদআত
বলে মানুষকে ইবাদত-বন্দেগি করতে নিষেধ করে, বাধা দেয়।
অথচ অসংখ্য হারামের সমষ্টি খেলাধুলার পক্ষে সাফাই গায়,
বিভিন্ন যুক্তি তর্ক দিয়ে হারামকে হালাল করার
অপচেষ্টা করে।
মনে রাখবেন এসকল ইমাম সাহেব হয় ইহুদী- খ্রিস্টানদের
দালাল নয়ত সে এমন কোন মওলানাকে মানে যে অবশ্যই
ইহুদী-খ্রিস্টানদের দালাল, যা সে নিজেও বুঝে না।
মনে রাখবেন, এ সকল ইমাম সাহেব মসজিদ মাদ্রাসায়
থেকে আপনার ও এলাকাবাসী ঈমান নষ্ট করছে। তাই
অবিলম্বে আপনার মসজিদ মাদ্রাসা থেকে এসকল ভন্ড-দালাল
ইমাম সাহেবকে বিতাড়িত করুন
সে ধরা খেলো তখন বাহির হলো সে একজন শিখ ধর্মের
অনুসারি। ক্যান্টনমেন্ট মসজিদে ইমামতি করার
ফাকে ফাকে সে ক্যান্টনমেন্টের তথ্য পাচার করত। মজার
বিষয় হচ্ছে, একজন শিখ কি করে ১৮ বছর
ধরে মানুষকে তালিম-তালকিন ও নামাজ পড়াতে পারলো একটু
ভাবুন তো?
হযরত সালাউদ্দিন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি’র জীবন
কাহিনী পড়ে দেখবেন, সে সময় কাফিররা চক্রান্ত করার জন্য
মুসলিম সেজে মসজিদে ইমামতি করত এবং ভুল
ফতওয়া দিয়ে মুসলমানদের মাঝে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করতো।
বিভক্তি সৃষ্টি করতো মুসলমানদের মাঝে। Confessions of
a British spy and British enmity
against Islam ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারক্তিমূলক
বইটি পড়ে দেখবেন। সেখানে ব্রিটিশ গুপ্তচর হেমপার
বর্ণনা করেছে কিভাবে হাজার হাজার কাফিরকে পবিত্র-কুরআন
হাদীসের প্রশিক্ষণ দিয়ে মুসলমানদের দেশগুলোতে ইমাম
হিসেবে প্রেরণ করা হচ্ছে। তাদের কাজ মুসলমানদের ঈমান-
আমল ধ্বংস করা। হেমপার নিজেও সেই
শিক্ষা নিয়ে মুসলমানদের মধ্যে বাতিল ওহাবি আক্বিদা চালু
করে।
বলাবাহুল্য কাফিরদের এ চক্রান্ত যে এখনও অব্যাহত আছে।
এখনও অনেক ইমাম সাহেব, খতিব সাহেব, মাদ্রাসার
প্রিন্সিপাল, ওয়াজিন, বিভিন্ন ইসলামিক দলের নেতা,
ইসলামিক বক্তা সেজে সরাসরি কাফিরদের এজেন্ট হয়ে কাজ
করছে। তাদের মন ভুলানো, নফসের পক্ষের বক্তব্য
শুনে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে। তাদের অন্ধ
অনুসারিরা না বুঝে তাদের বক্তব্য পালন করছে কিংবা তাদের
ভ্রান্ত মতবাদ প্রচার করছে। তার অনুসারি হয়ত বুঝতেও
পারছে না সে নিজেও কাফিরদের এজেন্টে রূপান্তারি হয়ে গেছে।
এ সকল মুসলিম নামধারী এজেন্ট মওলানারা এমন সব
কথা বলছে এমন সব
ফতওয়া দিচ্ছে যা আমি আপনি কেউ তো শুনিনি, উপরন্তু
আমাদের বাপ-দাদা চৌদ্দ পুরুষ কেউই
শুনেনি।
তবে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে চেষ্টা করলেই এদের চেনা সম্ভব।
এদের চেনার সহজ লক্ষণ হচ্ছে এরা মুসলমানদের হারাম
কাজে বাধা দেয় না, কিন্তু নেক আমলে বাধা দেয়। যেমন ধরুন
পবিত্র শবই বরাত। এ রাতে মানুষ ইবাদত বন্দেগী করে থাকে।
পবিত্র কুরআন শরীফ এবং হাদীস শরীফে এ সম্পর্কে স্পষ্ট
বর্ণনা বিদ্যমান, এবং প্রথম
থেকেই মুসলমানরা এ রাতটি ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে পার
করে আসছে। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছু মওলানা ফতওয়া দেয়া শুরু
করলো শবই বরাত নামে কিছু নেই,
এ রাত পালন করা বিদাত, কুফরী শিরকীসহ আরো বহুকিছু।
শবই বরাতের বহু দলিল আমার কাছে আছে, কিন্তু
আমি সে দিকে যাবো না। কারণ যার সামান্য একটু বিবেক
বুদ্ধি আছে সেই বুঝতে সক্ষম এ রাত সম্পর্কে। যেমন:
-এ রাতে সবাই নফল নামাজ পড়ে, এটা কি হারাম?
রাতে ইবাদত বন্দেগি করা তো অতি উত্তম কাজ। -এ দিন
সবাই রোজা রাখে? এটা কি হারাম? নিষিদ্ধ দিন
ব্যতিত সব দিন রোজা রাখাই ফজিলত। -এ রাতে মানুষ
কুরআন তিলওয়াত করে, সেটা কি হারাম? সর্ব
উত্তম আমল হচ্ছে কুরআন পাক তিলওয়াত করা।
তাহলে সমস্যা কোথায়??
– এদিন অনেকে হালুয়া রুটি করে মানুষকে খাওয়ায়।
এটা কি হারাম? মানুষকে খাওয়ানো তো উত্তম আমল। –
এরাতে কেউ তার বাবা-মা’র কবর জিয়ারত করে। এ কি হারাম?
কবর জিয়ারত করা অবশ্যই উত্তম আমল। কোন
ব্যক্তি যদি এ রাতে ইবাদত বন্দেগি করে তবে কার
কি সমস্যা? সেটাতে বাধা দেয়ার কি আছে। এটা সে ও তার
সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ’র ব্যাপার। মূলত একমাত্র শয়তানই
মানুষকে নেক কাজে বাধা দেয়। আর বর্তমান সময়ে যারা শবই
বরাতে বাধা দেয় তারা হচ্ছে সেই শয়তানের দোসর
তথা কাফির-মুশরিকদের এজেন্ট। এবার একটু দেখুন তো,
যে সকল ইমাম সাহেব বা মওলানা আপনাকে শবই
বরাতে বাধা দিচ্ছে তারা কি
– আপনাকে হারাম বিশ্বকাপ ফুটবল দেখতে নিষেধ করেছে?
– তারা কি আপনাকে হারাম টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপ দেখতে নিষেধ
করেছে?
– তারা কি এলাকায় বিজাতিয় পতাকা উড়াতে নিষেধ করেছে?
নাকি
-সে নিজেও হারাম ক্রিকেট-ফুটবলের নিয়মিত দর্শক। –
সে নিজেও বিভিন্ন যুক্তি তর্ক দিয়ে হারাম খেলাকে হালাল
করার চেষ্টা করেছে।
– তার ছেলেই পতাকা উড়ানো টিমের নেতৃতদাতা। – সে নিজেই
মাদ্রাসায় টিভি এনে সকল ছাত্রদের খেলা দেখার
সুযোগ করে দেয়।
– চায়ের দোকানে বসে খেলা দেখার সময় সেই আগে গোল
গোল বলে চিৎকার দেয়।
তাহলে আপনি দেখুন! একজন ইমাম সাহেব
নেককাজে বাধা দেয়। জইফ হাদিস, বিদআত
বলে মানুষকে ইবাদত-বন্দেগি করতে নিষেধ করে, বাধা দেয়।
অথচ অসংখ্য হারামের সমষ্টি খেলাধুলার পক্ষে সাফাই গায়,
বিভিন্ন যুক্তি তর্ক দিয়ে হারামকে হালাল করার
অপচেষ্টা করে।
মনে রাখবেন এসকল ইমাম সাহেব হয় ইহুদী- খ্রিস্টানদের
দালাল নয়ত সে এমন কোন মওলানাকে মানে যে অবশ্যই
ইহুদী-খ্রিস্টানদের দালাল, যা সে নিজেও বুঝে না।
মনে রাখবেন, এ সকল ইমাম সাহেব মসজিদ মাদ্রাসায়
থেকে আপনার ও এলাকাবাসী ঈমান নষ্ট করছে। তাই
অবিলম্বে আপনার মসজিদ মাদ্রাসা থেকে এসকল ভন্ড-দালাল
ইমাম সাহেবকে বিতাড়িত করুন
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন