মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা ক্বিছাছ শরীফ উনার ৭৭নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ করেন, ‘দুনিয়াতে তুমি তোমার অধিকারকে ভুলে যেও না।’ অর্থাৎ দুনিয়ার যমীনে তোমাদের যাবতীয় অধিকারের ব্যাপারে তোমরা গাফিল থেক না। নিজের অধিকার আদায়ে সদা সচেষ্ট থাকবে। এদেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা ৯৮ ভাগই মুসলমান। তাই সর্ব ক্ষেত্রেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও মুসলমান উনাদের একক আধিপত্য থাকবে। তথাকথিত সংখ্যালঘুর দোহাই দিয়ে মাত্র দু’ভাগ বিধর্মীকে প্রাধান্য দেয়া সংখ্যাগুরু মুসলমান উনাদেরকে অধিকার বঞ্চিত করার শামিল। যা মুসলমান উনাদের জন্য কখনোই বরদাশ্ত করা সম্ভব নয়। কাজেই সার্বিক বিষয়ে মুসলমান উনাদের অধিকার সংরক্ষণ করার ব্যাপারে সরকারকে অবশ্যই অত্যধিক তৎপর হতে হবে। যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদুর রসূল, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা ক্বিছাছ শরীফ উনার ৭৭নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ করেন, ‘দুনিয়াতে তুমি তোমার অধিকারকে ভুলে যেও না।’ অর্থাৎ দুনিয়ার যমীনে তোমাদের যাবতীয় অধিকারের ব্যাপারে তোমরা গাফিল থেক না। নিজের অধিকার আদায়ে সদা সচেষ্ট থাকবে। মুসলমান আপন অধিকার ও স্বকীয়তা সংরক্ষণে কখনোই গাফিল হতে পারে না। বর্তমান প্রেক্ষাপটে মুসলমান উনাদের অধিকার সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত বক্তব্য পেশ করেন। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এদেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা ৯৮ ভাগই মুসলমান। তাই সর্ব ক্ষেত্রেই পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও মুসলমান উনাদের একক আধিপত্য থাকবে। সরকারি চাকরি হতে শুরু করে দেশের সর্বস্তরে মুসলমান উনাদেরকে প্রাধান্য দিতে হবে। বিধর্মীদের সংখ্যা যেহেতু খুবই নগণ্য, সেহেতু তারা দেশের কোনো স্তরেই মুসলমান উনাদের চেয়ে অগ্রগামী হতে পারবে না। কোনো বিধর্মীকে উচ্চ পদস্ত দায়িত্বেও দেয়া যাবে না। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, কয়েকদিন পূর্বে মুসলিমপ্রধান এদেশে একজন হিন্দুকে প্রধান বিচারক হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে। ফলে ভারতীয় হিন্দুরা ব্যাপক উল্লাস প্রকাশ করেছে। অথচ বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা এতে ব্যথিত হয়েছেন। কারণ একজন হিন্দুকে প্রধান বিচারক হিসেবে নিয়োগ দেয়ার অর্থ হলো- বিচার বিভাগে হিন্দুদেরকে একচেটিয়া প্রাধান্য দেয়া। যা মুসলমান উনাদের অধিকারকে বঞ্চিত করার শামিল। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ২০১৩ সালের অক্টোবরে পুলিশের এসআই পদে ১৫২০ জনের মধ্যে হিন্দু নিয়োগ দেয়া হয়েছে ৩৩৪ জন; যা মোটের ২১.৯৭ শতাংশ। ২০১১ সালে জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআইতে ৯৩ জনের মধ্যে হিন্দু নিয়োগ করা হয়েছে ২৩ জন; যা মোটের ২৪.৭৩ শতাংশ। সম্প্রতি ৬ষ্ঠ ব্যাচে সহকারী জজ পদে নিয়োগ দেয়া ১২৪ জনের মধ্যে ২২ জনই হিন্দু। যা শতকরা হিসেবে ১৭ শতাংশ। অথচ এসব ক্ষেত্রেই তারা ২ শতাংশেরও কম নিয়োগ পাওয়ার কথা ছিল। এসব কার্যক্রম দেখে মনে হচ্ছে- সরকারই তাদেরকে একচেটিয়া পৃষ্ঠপোষকতা করেছে।
নাউযুবিল্লাহ! এসব বিতর্কিত সিদ্ধান্তে মুসলমান দেশে মুসলমানদের প্রতি ব্যাপক বৈষম্যের দাবিই দৃঢ় হচ্ছে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, তথাকথিত গণতন্ত্রেই তো মেজরিটি বা সংখ্যাধিক্যকে প্রাধান্য দেয়া হয়। তাহলে বিচ্ছিন্ন জনগোষ্ঠীকে প্রাধান্য দেয়ার মাধ্যমে সরকার গণতন্ত্র থেকেও সরে গেছে। সরকার নিজেই তার সংবিধান বিরোধী কাজ করেছে। যা বলার অপেক্ষাই রাখে না। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিধর্মীদেরকে প্রাধান্য দেয়া কোনো ভাল লক্ষণ নয়। বিশ্বের কোনো দেশে বিচ্ছিন্ন জনগোষ্ঠীকে কোনো ক্ষেত্রেই প্রাধান্য দেয়া হয়না। কেননা তা স্বাধীনতার জন্য হুমকিস্বরূপ। কিন্তু আমাদের দেশে ভিন্ন স্বার্থে বিচ্ছিন্ন জনগোষ্ঠীকে প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে। যা দেশের জন্য কোনো সুখকর কিছু বয়ে আনবে না। বরং তা দিনদিন স্বাধীনতাকেই বিপন্ন করছে ও করবে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এদেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা ৯৮ ভাগই মুসলমান। তাই মুসলমান উনাদেরকে সর্বক্ষেত্রেই অগ্রগণ্য রাখতে হবে। এককভাবে সার্বিক বিষয়ে মুসলমান উনাদের অধিকার সংরক্ষণ করার ব্যাপারে সরকারকে অবশ্যই অত্যধিক তৎপর হতে হবে। যা দেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমান উনাদের এবং দেশের সংবিধানেরই দাবি।
নাউযুবিল্লাহ! এসব বিতর্কিত সিদ্ধান্তে মুসলমান দেশে মুসলমানদের প্রতি ব্যাপক বৈষম্যের দাবিই দৃঢ় হচ্ছে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, তথাকথিত গণতন্ত্রেই তো মেজরিটি বা সংখ্যাধিক্যকে প্রাধান্য দেয়া হয়। তাহলে বিচ্ছিন্ন জনগোষ্ঠীকে প্রাধান্য দেয়ার মাধ্যমে সরকার গণতন্ত্র থেকেও সরে গেছে। সরকার নিজেই তার সংবিধান বিরোধী কাজ করেছে। যা বলার অপেক্ষাই রাখে না। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, বিধর্মীদেরকে প্রাধান্য দেয়া কোনো ভাল লক্ষণ নয়। বিশ্বের কোনো দেশে বিচ্ছিন্ন জনগোষ্ঠীকে কোনো ক্ষেত্রেই প্রাধান্য দেয়া হয়না। কেননা তা স্বাধীনতার জন্য হুমকিস্বরূপ। কিন্তু আমাদের দেশে ভিন্ন স্বার্থে বিচ্ছিন্ন জনগোষ্ঠীকে প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে। যা দেশের জন্য কোনো সুখকর কিছু বয়ে আনবে না। বরং তা দিনদিন স্বাধীনতাকেই বিপন্ন করছে ও করবে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এদেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা ৯৮ ভাগই মুসলমান। তাই মুসলমান উনাদেরকে সর্বক্ষেত্রেই অগ্রগণ্য রাখতে হবে। এককভাবে সার্বিক বিষয়ে মুসলমান উনাদের অধিকার সংরক্ষণ করার ব্যাপারে সরকারকে অবশ্যই অত্যধিক তৎপর হতে হবে। যা দেশের মোট জনসংখ্যার শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমান উনাদের এবং দেশের সংবিধানেরই দাবি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন