মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে সম্মানিত ইসলাম।” অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন ইসলামই হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নিকট একমাত্র মনোনীত, হক্ব, পরিপূর্ণ ও সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত দ্বীন। অথচ তারপরও মুসলমানগণ সম্মানিত ইসলাম উনাকে অনুসরণ-অনুকরণ করে না। অর্থাৎ সম্মানিত ইসলামী তর্জ-তরীক্বা এবং পর্বগুলোকে গুরুত্বও দেয়না এবং পালনও করে না। আর সম্মানিত ইসলামী তর্জ-তরীক্বা এবং পর্বগুলোকে গুরুত্ব না দেয়া এবং পালন না করার কারণেই মুসলমান হারাম-নাজায়িয ও বেদ্বীনী-বদদ্বীনী কাজে মশগুল হয়ে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! পক্ষান্তরে কাফির-মুশরিকগুলো তাদের ধর্ম বাতিল ও নাহক্ব হওয়ার পরও তারা তাদের কথিত ধর্মীয় বিষয়গুলো গুরুত্ব দেয় এবং গুরুত্বের সাথে পালন করে ও সর্বজায়গায় জারী করার কোশেশ করে। নাউযুবিল্লাহ! অতএব, মুসলমান উনাদের উচিত- সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম অনুসরণ-অনুকরণ করা এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সমস্ত তর্জ-তরীক্বা ও সমস্ত পর্বগুলো গুরুত্বের সাথে পালন করা এবং সর্বত্র জারী করা। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সুলত্বানুল নাছীর, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “ঐ মহান আল্লাহ পাক যিনি পূর্ববর্তী ওহী মুবারক দ্বারা নাযিলকৃত সমস্ত দ্বীন এবং পূর্ববর্তী পরবর্তী মানবরচিত সকল মতবাদ বাতিল ঘোষণা করে তিনি উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সত্য দ্বীন ও হিদায়েতসহ যমীনে পাঠিয়েছেন। সাক্ষী হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনিই যথেষ্ট।”
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে সম্মানিত ইসলাম।” অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন ইসলামই হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নিকট একমাত্র মনোনীত, হক্ব, পরিপূর্ণ ও সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত দ্বীন। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অথচ তারপরও মুসলমানগণ সম্মানিত ইসলাম উনাকে অনুসরণ-অনুকরণ করে না। এবং সম্মানিত ইসলামী পর্বগুলোকে গুরুত্ব দেয়না ও পালন করে না। আর সম্মানিত ইসলামী তর্জ-তরীক্বাসহ ইসলামী পর্বগুলোকে গুরুত্ব না দেয়া ও পালন না করার কারণেই মুসলমান হারাম-নাজায়িয ও বেদ্বীনী-বদদ্বীনী কাজে মশগুল হয়ে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পক্ষান্তরে কাফির-মুশরিকগুলো তাদের ধর্ম বাতিল ও নাহক্ব হওয়ার পরও তারা তাদের কথিত ধর্মীয় বিষয়গুলো গুরুত্ব দেয় এবং গুরুত্বের সাথে পালন করে ও জারী করার কোশেশ করে। নাউযুবিল্লাহ! যেমন, তারা ৯৭% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সংসদে পুজা করার অনুমতি চেয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এখানে আরেকটি ফিকিরের বিষয় হচ্ছে- মুসলমান উনাদের দ্বীন হক্ব হওয়ার পরও তারা তা পালন করে না; বরং বেদ্বীন-বদদ্বীনদের নিয়মনীতি পালন করে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ কেউ দেখাতে পারবে না যে, কোনো বিধর্মী তারা- মুসলমান উনাদের কোনো বিষয় অনুসরণ করে বা পালন করে। তাহলে মুসলমান কেন বিধর্মীদের অনুসরণ করবে, তাদের পর্বগুলো পালন করবে এবং পালন করার অনুমতি দিবে? মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হচ্ছে- মুসলমান উনাদের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম অনুসরণ-অনুকরণ করা এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সমস্ত তর্জ-তরীক্বা ও সমস্ত পর্বগুলো গুরুত্বের সাথে পালন করা এবং সর্বত্র জারী করা।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে সম্মানিত ইসলাম।” অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন ইসলামই হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নিকট একমাত্র মনোনীত, হক্ব, পরিপূর্ণ ও সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত দ্বীন। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, অথচ তারপরও মুসলমানগণ সম্মানিত ইসলাম উনাকে অনুসরণ-অনুকরণ করে না। এবং সম্মানিত ইসলামী পর্বগুলোকে গুরুত্ব দেয়না ও পালন করে না। আর সম্মানিত ইসলামী তর্জ-তরীক্বাসহ ইসলামী পর্বগুলোকে গুরুত্ব না দেয়া ও পালন না করার কারণেই মুসলমান হারাম-নাজায়িয ও বেদ্বীনী-বদদ্বীনী কাজে মশগুল হয়ে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পক্ষান্তরে কাফির-মুশরিকগুলো তাদের ধর্ম বাতিল ও নাহক্ব হওয়ার পরও তারা তাদের কথিত ধর্মীয় বিষয়গুলো গুরুত্ব দেয় এবং গুরুত্বের সাথে পালন করে ও জারী করার কোশেশ করে। নাউযুবিল্লাহ! যেমন, তারা ৯৭% মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সংসদে পুজা করার অনুমতি চেয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এখানে আরেকটি ফিকিরের বিষয় হচ্ছে- মুসলমান উনাদের দ্বীন হক্ব হওয়ার পরও তারা তা পালন করে না; বরং বেদ্বীন-বদদ্বীনদের নিয়মনীতি পালন করে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ কেউ দেখাতে পারবে না যে, কোনো বিধর্মী তারা- মুসলমান উনাদের কোনো বিষয় অনুসরণ করে বা পালন করে। তাহলে মুসলমান কেন বিধর্মীদের অনুসরণ করবে, তাদের পর্বগুলো পালন করবে এবং পালন করার অনুমতি দিবে? মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হচ্ছে- মুসলমান উনাদের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হলো- সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম অনুসরণ-অনুকরণ করা এবং সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সমস্ত তর্জ-তরীক্বা ও সমস্ত পর্বগুলো গুরুত্বের সাথে পালন করা এবং সর্বত্র জারী করা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন