শরীয়ত উনার উছুল হলো ৪টি। তথা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ, পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ- এই চারটি উছুল মানা মুসলমান উনাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব এবং এই চারটি উছুলের মধ্যে যে একটি উছুলকে অস্বীকার করবে, সে কাফির হয়ে জাহান্নামী হয়ে যাবে। নাঊযুবিল্লাহ!
তাই আমাদের আগত অনাগত আদর্শের মাপকাঠি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম আযমাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে হাক্বীক্বী অনুসরণ এবং উনাদের ফতওয়াসমূহ আমাদের জন্য মানা ফরয। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “হযরত ছাহাবা কিরাম আযমাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে পবিত্র ঈমান এনেছেন, পরবর্তী উম্মত যদি সেভাবে পবিত্র ঈমান আনতে পারে, তাহলেই উনারাই মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে হিদায়েত প্রাপ্ত হিসেবে গণ্য হবেন।” সুতরাং হযরত ফারূকে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি যেখানে মহিলাদের জামায়াতে এসে নামায পড়া নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন, সেটা কখনো কোনো মুসলিমা মহিলাদের জন্য যায়িয হবে না এবং তা আম ফতওয়া মুতাবিক মাকরূহ তাহরীমি খাছ ফতওয়া মুতাবেক কুফরী। এছাড়া উম্মাহাতুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি ও তাছদীক্ব করেছেন অর্থাৎ মহিলাদের জামায়াতে নামায পড়া জায়েয হবে না। তাছাড়া মহিলারা পবিত্র মসজিদ উনার চেয়ে ঘরের গোপন প্রকষ্ঠে নামায পড়া ২৫ গুণ বেশি ছওয়াব পাবে। অতএব, কেউ যদি এই পবিত্র ইজমায়ে আজীমতকে অস্বীকারপূর্বক জামায়াতে মহিলা নামায পড়া যায়িয রয়েছে মনে করে, তাহলে সে কুফরী করার কারণে জাহান্নামী হবে। নাঊযুবিল্লাহ! সুতরাং সরকারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি মহিলাদের জামায়াতে নামায পড়া অচিরেই বন্ধ করার ঘোষণা করা হোক। আমরা ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ তা তীব্রভাবে প্রতিবাদ জানায়।
তাই আমাদের আগত অনাগত আদর্শের মাপকাঠি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম আযমাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে হাক্বীক্বী অনুসরণ এবং উনাদের ফতওয়াসমূহ আমাদের জন্য মানা ফরয। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “হযরত ছাহাবা কিরাম আযমাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেভাবে পবিত্র ঈমান এনেছেন, পরবর্তী উম্মত যদি সেভাবে পবিত্র ঈমান আনতে পারে, তাহলেই উনারাই মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে হিদায়েত প্রাপ্ত হিসেবে গণ্য হবেন।” সুতরাং হযরত ফারূকে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি যেখানে মহিলাদের জামায়াতে এসে নামায পড়া নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন, সেটা কখনো কোনো মুসলিমা মহিলাদের জন্য যায়িয হবে না এবং তা আম ফতওয়া মুতাবিক মাকরূহ তাহরীমি খাছ ফতওয়া মুতাবেক কুফরী। এছাড়া উম্মাহাতুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি ও তাছদীক্ব করেছেন অর্থাৎ মহিলাদের জামায়াতে নামায পড়া জায়েয হবে না। তাছাড়া মহিলারা পবিত্র মসজিদ উনার চেয়ে ঘরের গোপন প্রকষ্ঠে নামায পড়া ২৫ গুণ বেশি ছওয়াব পাবে। অতএব, কেউ যদি এই পবিত্র ইজমায়ে আজীমতকে অস্বীকারপূর্বক জামায়াতে মহিলা নামায পড়া যায়িয রয়েছে মনে করে, তাহলে সে কুফরী করার কারণে জাহান্নামী হবে। নাঊযুবিল্লাহ! সুতরাং সরকারের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি মহিলাদের জামায়াতে নামায পড়া অচিরেই বন্ধ করার ঘোষণা করা হোক। আমরা ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ তা তীব্রভাবে প্রতিবাদ জানায়।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন