728x90 AdSpace

  • Latest News

    পবিত্র মি’রাজ শরীফ উপলক্ষে রোযা রাখার ও রাতে ইবাদত করার ফযীলত

    পবিত্র মি’রাজ শরীফ বিশ্বের সকল মুসলমান উনাদের জন্য খুবই তাৎপর্যমণ্ডিত এবং ফযীলতপূর্ণ দিন। যে ব্যক্তি পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার দিনে অর্থাৎ পবিত্র ২৭ তারিখে রোযা রাখবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে পাঁচ বছর রোযা রাখার ফযীলত দান করবেন। সুবহানাল্লাহ! পবিত্র রজবুল হারাম মাস নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার সাথে সম্পৃক্ত হওয়ায় যে ব্যক্তি এ মাসের কোনো এক রাতে ইবাদত করবেন তিনি এক বৎসর রাতে ইবাদত করার ছওয়াব পাবেন। সুবহানাল্লাহ! 

    তাই পবিত্র মি’রাজ উনার রাতে ইবাদত-বন্দেগী, তওবা-ইস্তিগফার ও দোয়া-মুনাজাত করা ও পরের দিন রোযা রাখা প্রত্যেক মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য।
    পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে প্রতিটি মুসলিম দেশের সরকারের তো অবশ্যই, বরং পৃথিবীর সকল অমুসলিম দেশের সরকারদেরও উচিত- আসন্ন পবিত্র মি’রাজ শরীফ উপলক্ষে বাধ্যতামূলক সরকারি ছুটি ঘোষণা করা এবং পবিত্র লাইলাতুল মি’রাজ শরীফ উনার মর্যাদা-মর্তবা ফুটিয়ে তোলা। ইসলামী চেতনা ও আদর্শ প্রতিফলনের মাধ্যমে সব সমস্যা সমাধানের জন্য সচেষ্ট হওয়া।
    কিন্তু বড়ই পরিতাপের সাথে বলতে হয়, বাংলাদেশসহ বিভিন্ন মুসলিম দেশে ইহুদী-নাছারাদের প্রবর্তিত বিভিন্ন দিবস যার সাথে মুসলিম ঐতিহ্যের ও রীতি-নীতির কোনো সম্পর্ক নেই এবং তা মুসলমান উনাদের জন্য জায়িযও নেই; প্রয়োজনও নেই, তারপরও সেগুলো জাঁকজমকপূর্ণভাবে পালন করা হয়, এটা খুবই দুঃখজনক। অথচ মুসলমান উনাদের জন্য যে দিনগুলো অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এবং ইহকাল ও পরকালের নাজাতের কারণ হতে পারে সে দিনগুলো রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করা হয় না; পালন করলেও যেনতেন দায়সারাভাবে পালন করা হয়। তাই মুসলমান হিসেবে সরকারসহ আমাদের সকলেরই উচিত পবিত্র মি’রাজ শরীফসহ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অন্যান্য সব গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলোতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা ও রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করা।
    http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=1&textid=10965
    • Blogger Comments
    • Facebook Comments

    0 মন্তব্য(গুলি):

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Item Reviewed: পবিত্র মি’রাজ শরীফ উপলক্ষে রোযা রাখার ও রাতে ইবাদত করার ফযীলত Rating: 5 Reviewed By: Baitul Hikmah
    Scroll to Top