ব্যাপারটি অবিশ্বাস্য ঠেকলেও, এটাই এখন বাস্তব। তাও আবার ৯৮ ভাগ মুসলমানদেরই এই দেশ বাংলাদেশে। স্কুলের ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা নামক বইয়ের পাতায় পাতায় পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ, শব্দসমূহসহ আরবী শব্দগুলোকে বিকৃত করে ছাপানো হয়েছে। এমন কৌশলে বিকৃতিগুলো করা হয়েছে, যাতে আরবী ব্যাকরণ না জানা কেউ ধরতে না পারে। অর্থাৎ ইচ্ছাকৃতভাবেই এই বিকৃতি বা ভুল শব্দ-বাক্যগুলোকে বইয়ে প্রবেশ করানো হয়েছে।
আরো একটি মারাত্মক ব্যাপার হলো- ওই একই বইয়ের ২০১৪ সালের সংস্করণে কিন্তু ওই ভুলগুলো নেই। বরং ভুলগুলো প্রবেশ করানো হয়েছে নতুন ২০১৬ সালের বইয়ে। সাধারণত পুরাতন সংস্করণের ভুলগুলোকে শুদ্ধ করে নতুন সংস্করণ করা হয়। কিন্তু এই বইয়ের ক্ষেত্রে করা হয়েছে উল্টোটি। অর্থাৎ শুদ্ধকে ভুল করা হয়েছে।
এই ধরণের ভুলগুলো সবচাইতে বেশি করা হয়েছে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইটিতে। সমগ্র বইটিতে প্রায় ৬০টির মতো বিকৃতি ও ভুল প্রবেশ করানো হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো-
১) পৃষ্ঠা- ৪-৫ নম্বরে পবিত্র কালেমা শাহাদাত লিখতে ১০টি ভুল।
২) পৃষ্ঠা-১১,২১, ২২, ২৮, ৩১ নম্বরে আরবী শিরোনাম লিখতে ৭টি ভুল।
৩) পৃষ্ঠা-৫৭,৫৯,৬২,৬৬ নম্বর বিসমিল্লাহ লিখতে ৪বার ভুল।
এভাবে আরো অসংখ্য বিকৃতি ও ভুল দিয়েই বইগুলোকে ছাপানো হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
দেশের সামগ্রিক শিক্ষানীতিতে হিন্দুত্ববাদ ও নাস্তিক্যবাদ প্রবেশ করিয়ে এখন মুসলমানদের প্রধান কিতাব মুবারক পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকেই বিকৃত করা থেকে দুটো বিষয় প্রমাণিত হয়। এক. ইসলামবিদ্বেষী ও অমুসলিম কাফির-মুশরিকরা এদেশের শিক্ষানীতির পুরোটুকুই গলাধঃকরণ করেছে ও তাদের করায়ত্তে নিয়ে নিয়েছে। দুই. এদেশের মুসলমানদের গাফলতি, মূর্খতা ও অথর্বতা সীমা ছাড়িয়ে কোন পর্যায়ে যে পৌঁছেছে, তারা এটাও জানে না। যে কারণে নিজেদের মুসলমানিত্ব তথা ঈমান-আমলের উপর আঘাত আসার পরও তারা এখনও নির্জীব, বোবা শয়তান হয়ে আছে। এদেশের সাধারণ মুসলমানদের অবস্থা এখন অনেকটা কমন জেন্ডার তথা হিজড়াদের মতই হয়ে গেছে। অর্থাৎ না তারা কাফির, না তারা মুসলমান...। নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক!
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=2&textid=13571
আরো একটি মারাত্মক ব্যাপার হলো- ওই একই বইয়ের ২০১৪ সালের সংস্করণে কিন্তু ওই ভুলগুলো নেই। বরং ভুলগুলো প্রবেশ করানো হয়েছে নতুন ২০১৬ সালের বইয়ে। সাধারণত পুরাতন সংস্করণের ভুলগুলোকে শুদ্ধ করে নতুন সংস্করণ করা হয়। কিন্তু এই বইয়ের ক্ষেত্রে করা হয়েছে উল্টোটি। অর্থাৎ শুদ্ধকে ভুল করা হয়েছে।
এই ধরণের ভুলগুলো সবচাইতে বেশি করা হয়েছে ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বইটিতে। সমগ্র বইটিতে প্রায় ৬০টির মতো বিকৃতি ও ভুল প্রবেশ করানো হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো-
১) পৃষ্ঠা- ৪-৫ নম্বরে পবিত্র কালেমা শাহাদাত লিখতে ১০টি ভুল।
২) পৃষ্ঠা-১১,২১, ২২, ২৮, ৩১ নম্বরে আরবী শিরোনাম লিখতে ৭টি ভুল।
৩) পৃষ্ঠা-৫৭,৫৯,৬২,৬৬ নম্বর বিসমিল্লাহ লিখতে ৪বার ভুল।
এভাবে আরো অসংখ্য বিকৃতি ও ভুল দিয়েই বইগুলোকে ছাপানো হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!
দেশের সামগ্রিক শিক্ষানীতিতে হিন্দুত্ববাদ ও নাস্তিক্যবাদ প্রবেশ করিয়ে এখন মুসলমানদের প্রধান কিতাব মুবারক পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকেই বিকৃত করা থেকে দুটো বিষয় প্রমাণিত হয়। এক. ইসলামবিদ্বেষী ও অমুসলিম কাফির-মুশরিকরা এদেশের শিক্ষানীতির পুরোটুকুই গলাধঃকরণ করেছে ও তাদের করায়ত্তে নিয়ে নিয়েছে। দুই. এদেশের মুসলমানদের গাফলতি, মূর্খতা ও অথর্বতা সীমা ছাড়িয়ে কোন পর্যায়ে যে পৌঁছেছে, তারা এটাও জানে না। যে কারণে নিজেদের মুসলমানিত্ব তথা ঈমান-আমলের উপর আঘাত আসার পরও তারা এখনও নির্জীব, বোবা শয়তান হয়ে আছে। এদেশের সাধারণ মুসলমানদের অবস্থা এখন অনেকটা কমন জেন্ডার তথা হিজড়াদের মতই হয়ে গেছে। অর্থাৎ না তারা কাফির, না তারা মুসলমান...। নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক!
http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=2&textid=13571
Harrah's Cherokee Casino - Mapyro
উত্তরমুছুনHarrah's Cherokee Casino Hotel is 양주 출장샵 an MGM 정읍 출장안마 Resorts Luxury Destination in Cherokee, NC. Find reviews 논산 출장안마 and discounts 강릉 출장마사지 for AAA/AARP members, 세종특별자치 출장마사지 seniors,