নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আখিরী যামানায় অনেক মিথ্যাবাদী দাজ্জাল (উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানা) বের হবে, তারা এমন সব কথা বলবে যা তোমরা এবং তোমাদের বাপ-দাদারাও শুনেনি। তোমরা তাদের থেকে দূরে থাকো এবং তাদেরকে তোমাদের থেকে দূরে রাখো। তাহলে তারা তোমাদেরকে গুমরাহ করতে পারবে না এবং ফিতনায় ফেলতে পারবে না।” পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারা পথভ্রষ্ট। যার কারণে তারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনারও ক্ষতিসাধনকারী। অর্থাৎ উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারাই সমাজে ফিৎনা সৃষ্টি এবং হারামকে হালাল ও হালালকে হারাম ফতওয়া দিয়ে মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! অতএব, উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানাদেরকে চিহ্নিত করা ও প্রতিহত করা সকল মুসলমান উনাদের জন্য ফরয। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, মুর্শিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি “পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ” উনার ১০৯ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “ইহুদী-নাছারা তথা আহলে কিতাবদের মধ্যে অনেকেই প্রতিহিংসাবশত চায় যে, মুসলমান হওয়ার পর তোমাদেরকে কোন রকমে কাফির বানিয়ে দিতে।”
নাউযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল বিনষ্ট করে চির জাহান্নামী করার বিধর্মীয় ষড়যন্ত্র এখনও অব্যাহত আছে। ইহুদী-নাছারা তথা বিধর্মীরা এখন পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের নিয়ে পড়াশুনা করে, ইউরোপ আমেরিকায় অনেক ইহুদী-নাছারা রয়েছে যারা দাবী করে তারা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার হাফিয ও হাফিযে হাদীছ। প্রশ্ন হচ্ছে তারা ইহুদী-নাছারা হয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ পড়ছে কেন? আর এর উপর গবেষণাইবা করছে কেন? কি তাদের উদ্দেশ্য? মূলত তারা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ গবেষণা করে এমন বিষয়গুলো বের করে, যে বিষয়গুলো দিয়ে মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করে কাফির ও জাহান্নামী করা যায়। নাউযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইহুদী-নাছারা ও মুশরিকরা পরোক্ষভাবে কাজ করে আর প্রত্যক্ষভাবে কাজ করে থাকে তাদের এজেন্ট উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারা। তাদের এজেন্ট উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারা তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল ধ্বংস করার লক্ষ্যে হারাম টিভি চ্যানেল, পত্র-পত্রিকা, কিতাবাদি ও বক্তব্য বা বিবৃতির মাধ্যমে একের পর এক হারামকে হালাল, হালালকে হারাম, জায়িযকে নাজায়িয, নাজায়িযকে জায়িয বলে প্রচার করছে। যেমন, তারা প্রচার করছে- সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর, পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ! ফরয নামাযের পর মুনাজাত করা বিদয়াত ও হারাম। নাউযুবিল্লাহ! নিয়ত করে পবিত্র রওযা শরীফ ও পবিত্র মাযার শরীফ যিয়ারত করা শিরক। নাউযুবিল্লাহ! কদমবুছী করা নাজায়িয ও শিরক। নাউযুবিল্লাহ! মাযহাব মানা বিদআত। নাউযুবিল্লাহ! বাইয়াত গ্রহণ পবিত্র শরীয়ত উনার বিরোধী প্রথা। নাউযুবিল্লাহ! পবিত্র মীলাদ শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করা শিরক-বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ! পবিত্র শবে বরাত পালন করা বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ! তারাবীহর নামায জরুরী কোন নামায নয়। নাউযুবিল্লাহ! বিশ রাকায়াত নয় আট রাকায়াত তারাবীহর নামায পড়লেই চলে ইত্যাদি ইত্যাদি। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ উল্লিখিত প্রতিটি বিষয়ই পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ তথা ইসলামী শরীয়তসম্মত এবং তন্মধ্যে কোনটা পবিত্র সুন্নত মুবারক আবার কোনটা ফরয। সুবহানাল্লাহ! মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পক্ষান্তরে উলামায়ে ‘সূ’ বা দুনিয়াদার মালানারা টেলিভিশন, সিনেমা, নাটক, নোবেল, বেপর্দা হওয়া, নারী নেতৃত্ব মানা, ভোট দেয়া, রোযা অবস্থায় ইনজেকশন নেয়া, মহিলাদের জামায়াতের জন্যে মসজিদে যাওয়া, মহিলাদের বাইরে বের হওয়ার সময় হাত ও মুখ খোলা রাখা, হরতাল করা, লংমার্চ করা, গণতন্ত্র করা, ব্লাসফেমী আইন চাওয়া, মৌলবাদী দাবি করা, কুশপুত্তলিকা দাহ করা, টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রাম বা অনুষ্ঠান করা, গান-বাজনা, খেলাধুলা ইত্যাদি নাজায়িয ও হারাম কাজগুলোকে জায়িয বলে প্রচার করছে। নাঊযুবিল্লাহ! অর্থাৎ তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, মুসলমান উনাদেরকে দ্বীন ইসলাম উনার থেকে সরিয়ে, ইবাদত থেকে সরিয়ে অনৈসলামিক ও হারাম কাজে মশগুল করে দিয়ে বেঈমান করে দেয়া। নাঊযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- ইহুদী-নাছারা ও মুশরিকরা মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করণে ও সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতি সাধনে উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানাদেরকে এজেন্ট হিসেবে ব্যবহার করছে। অর্থাৎ উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারাই সমাজে ফিতনা সৃষ্টির এবং হারামকে হালাল ও হালালকে হারাম ফতওয়া দিয়ে মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করার মূল হোতা। তাই এদেরকে চিহ্নিত করা ও প্রতিহত করা সকল মুসলমানের জন্য ফরয ।
নাউযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল বিনষ্ট করে চির জাহান্নামী করার বিধর্মীয় ষড়যন্ত্র এখনও অব্যাহত আছে। ইহুদী-নাছারা তথা বিধর্মীরা এখন পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের নিয়ে পড়াশুনা করে, ইউরোপ আমেরিকায় অনেক ইহুদী-নাছারা রয়েছে যারা দাবী করে তারা পবিত্র কুরআন শরীফ উনার হাফিয ও হাফিযে হাদীছ। প্রশ্ন হচ্ছে তারা ইহুদী-নাছারা হয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ পড়ছে কেন? আর এর উপর গবেষণাইবা করছে কেন? কি তাদের উদ্দেশ্য? মূলত তারা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ গবেষণা করে এমন বিষয়গুলো বের করে, যে বিষয়গুলো দিয়ে মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করে কাফির ও জাহান্নামী করা যায়। নাউযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, ইহুদী-নাছারা ও মুশরিকরা পরোক্ষভাবে কাজ করে আর প্রত্যক্ষভাবে কাজ করে থাকে তাদের এজেন্ট উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারা। তাদের এজেন্ট উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারা তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল ধ্বংস করার লক্ষ্যে হারাম টিভি চ্যানেল, পত্র-পত্রিকা, কিতাবাদি ও বক্তব্য বা বিবৃতির মাধ্যমে একের পর এক হারামকে হালাল, হালালকে হারাম, জায়িযকে নাজায়িয, নাজায়িযকে জায়িয বলে প্রচার করছে। যেমন, তারা প্রচার করছে- সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর, পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ! ফরয নামাযের পর মুনাজাত করা বিদয়াত ও হারাম। নাউযুবিল্লাহ! নিয়ত করে পবিত্র রওযা শরীফ ও পবিত্র মাযার শরীফ যিয়ারত করা শিরক। নাউযুবিল্লাহ! কদমবুছী করা নাজায়িয ও শিরক। নাউযুবিল্লাহ! মাযহাব মানা বিদআত। নাউযুবিল্লাহ! বাইয়াত গ্রহণ পবিত্র শরীয়ত উনার বিরোধী প্রথা। নাউযুবিল্লাহ! পবিত্র মীলাদ শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ করা শিরক-বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ! পবিত্র শবে বরাত পালন করা বিদয়াত। নাউযুবিল্লাহ! তারাবীহর নামায জরুরী কোন নামায নয়। নাউযুবিল্লাহ! বিশ রাকায়াত নয় আট রাকায়াত তারাবীহর নামায পড়লেই চলে ইত্যাদি ইত্যাদি। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ উল্লিখিত প্রতিটি বিষয়ই পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ তথা ইসলামী শরীয়তসম্মত এবং তন্মধ্যে কোনটা পবিত্র সুন্নত মুবারক আবার কোনটা ফরয। সুবহানাল্লাহ! মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পক্ষান্তরে উলামায়ে ‘সূ’ বা দুনিয়াদার মালানারা টেলিভিশন, সিনেমা, নাটক, নোবেল, বেপর্দা হওয়া, নারী নেতৃত্ব মানা, ভোট দেয়া, রোযা অবস্থায় ইনজেকশন নেয়া, মহিলাদের জামায়াতের জন্যে মসজিদে যাওয়া, মহিলাদের বাইরে বের হওয়ার সময় হাত ও মুখ খোলা রাখা, হরতাল করা, লংমার্চ করা, গণতন্ত্র করা, ব্লাসফেমী আইন চাওয়া, মৌলবাদী দাবি করা, কুশপুত্তলিকা দাহ করা, টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রাম বা অনুষ্ঠান করা, গান-বাজনা, খেলাধুলা ইত্যাদি নাজায়িয ও হারাম কাজগুলোকে জায়িয বলে প্রচার করছে। নাঊযুবিল্লাহ! অর্থাৎ তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, মুসলমান উনাদেরকে দ্বীন ইসলাম উনার থেকে সরিয়ে, ইবাদত থেকে সরিয়ে অনৈসলামিক ও হারাম কাজে মশগুল করে দিয়ে বেঈমান করে দেয়া। নাঊযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- ইহুদী-নাছারা ও মুশরিকরা মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করণে ও সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতি সাধনে উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানাদেরকে এজেন্ট হিসেবে ব্যবহার করছে। অর্থাৎ উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মালানারাই সমাজে ফিতনা সৃষ্টির এবং হারামকে হালাল ও হালালকে হারাম ফতওয়া দিয়ে মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আমল নষ্ট করার মূল হোতা। তাই এদেরকে চিহ্নিত করা ও প্রতিহত করা সকল মুসলমানের জন্য ফরয ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন