728x90 AdSpace

  • Latest News

    সুমহান বরকতময় ১৫ শা’বান শরীফ- ইমামুছ ছানী মিন আহলে বাইতে রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস।



    মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা ইবরাহীম শরীফ উনার ৫ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন সম্বলিত দিবসগুলোকে স্মরণ করিয়ে দিন সমস্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগোজার বান্দা-বান্দী উনাদের জন্য ইবরত ও নছীহত রয়েছে।
    ঐতিহাসিক সুমহান বরকতময় ১৫ শাবান শরীফ- ইমামুছ ছানী মিন আহলে বাইতে রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস।
    যা কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ বা খুশির দিন।
    এ উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র মীলাদ শরীফপবিত্র ক্বিয়াম শরীফ অর্থাৎ পবিত্র ঈছালে ছওয়াব উনার মাহফিল করে উনার পবিত্র সাওয়ানেহে উমরী মুবারক আলোচনা করে সর্বাত্মক ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা।
    আর সরকারের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য ছিলো- এ পবিত্র ঈদ বা খুশির দিবসটি পালনের যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণসহ এ পবিত্র দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটির ব্যবস্থা করা।



    যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহযামানার ইমাম ও মুজতাহিদমুজাদ্দিদে আযমইমামুল আইম্মাহকুতুবুল আলমআওলাদে রসূলসাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনহযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম ইমাম,হযরত ইমামুল হুমাম আউওয়ালইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস হচ্ছে ১৫ শাবান শরীফ। যা কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ বা খুশির দিন।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনহযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মর্যাদা সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলে দিনআমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও;তাহলে তোমাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করাতাযীম-তাকরীম মুবারক করাউনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনহযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম বা আওলাদুর রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে তাযীম-তাকরীম করা এবং উনাদের মুবারক খিদমত করাউনাদের পবিত্র সাওয়ানেহে উমরী মুবারক জানা সকলের জন্যই ফরয-ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্ত। হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কুরাইশ বংশের হাশেমী শাখায় পবিত্র বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন। হিজরী ৩য় সনের পবিত্র শাবান মাস উনার ১৫ তারিখ ইয়াওমুল আরবিয়ায়ি শরীফ বা বুধবার তিনি পবিত্র বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেনযা কুল-কায়িনাতের সকলের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ বা খুশির দিন। এ উপলক্ষে সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র মীলাদ শরীফ,পবিত্র ক্বিয়াম শরীফ অর্থাৎ পবিত্র ঈছালে ছওয়াব উনার মাহফিল করে উনার পবিত্র সাওয়ানেহে উমরী মুবারক আলোচনা করে সর্বাত্মক ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা। কেননা স্বয়ং নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করেছেন।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনআমিরুল মুমিনীন হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন: যখন হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন তখন নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে তাশরীফ আনেন এবং ইরশাদ মুবারক করেন: আমার সন্তানকে আমাকে দেখানউনার কী নাম মুবারক রেখেছেনআমি বললাম: আমি উনার নাম মুবারক রেখেছি- হারব (যুদ্ধ)। তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন: বরং তিনি ইমাম হাসান। অর্থাৎ উনার নাম মুবারক হযরত হাসান আলাইহিস সালাম। উনার জিসিম মুবারক নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে সর্বাপেক্ষা বেশি সাদৃশ্যপূর্ণ ছিল। হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন,হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অপেক্ষা অপর কেউ নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অধিকতর সাদৃশ্যপূর্ণ ছিলেন না।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনখলীফাতু রসূলিল্লাহ হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি বলেন: নূরে মুজাসসাম,হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদের সাথে নামায পড়ছিলেন। এমন সময় হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আসলেন;তখন তিনি ছোট্ট শিশু। নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তখন পবিত্র সিজদায় ছিলেন। সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পৃষ্ঠ মুবারক অথবা কাঁধ মুবারক উনার উপর উঠে বসলেন। নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে নিয়েই অতি স্নেহপরায়ণভাবে দণ্ডায়মান হলেন। তিনি যখন নামায শেষ করলেনলোকেরা উনাকে জিজ্ঞাসা করলেন: হে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি এই শিশু উনার সঙ্গে যেরূপ ব্যবহার করলেন তা আপনি আর কারো সঙ্গে করেননি। মহান আল্লাহ পাক উনার রসূলনূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, “ইনি হচ্ছেন আমার রায়হানা অর্থাৎ আমার এক ফুল মুবারক। আমার এ সন্তান তিনি হচ্ছেন সাইয়্যিদ,অচিরেই মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার দ্বারা মুসলমানদের দুটি দলের মধ্যে সন্ধি স্থাপন করবেন। সুবহানাল্লাহ!

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনমারাত্মক বিষক্রিয়ার কারণে ৪৯ হিজরী সনের ২৮শে ছফর শরীফ প্রায় ৪৬ বৎসর দুনিয়াবি বয়স মুবারক-এ তিনি পবিত্র শাহাদাত মুবারক গ্রহণ করেন বা পবিত্র বিছাল শরীফ গ্রহণ করেন। সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ হযরত ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র রওযা শরীফ পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী উনার মধ্যে অবস্থিত।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনমূলকথা হচ্ছে- হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম হচ্ছেন সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। উনার মুহব্বত হচ্ছে ঈমান। আর উনাকে অনুসরণ করা ফরয। যে বিষয়টি ফরয সে বিষয়ে ইলম অর্জন করাও ফরয। তাই উনার বরকতময় সাওয়ানেহে উমরী বা পবিত্র জীবনী মুবারক জানাও সকলের জন্য ফরয। পাশাপাশি ৯৭ ভাগ মুসলমান দেশের সরকারের জন্যও ফরয-ওয়াজিব হচ্ছেউনার জীবনী মুবারক মাদরাসাস্কুল-কলেজবিশ্ববিদ্যালয়সহ সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করা। আর উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ ১৫ শাবান শরীফ ও পবিত্র বিছাল শরীফ ২৮ ছফর শরীফ উপলক্ষে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা।

                    নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘আমার আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমার সন্তুষ্টি লাভের জন্য।
    সুমহান ১৫ই শাবান শরীফ।
    হযরত আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতমইমামুল হুমাম সাইয়্যিদুনা হযরত 
    উনাকে মুহব্বত করাতাযীম-তাকরীম করা ও অনুসরণ করা এবং উনার জীবনী মুবারক জানা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরযে আইন।
    পাশাপাশি প্রত্যেক মুসলিম অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস উপলক্ষে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা।

    যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহযামানার ইমাম ও মুজতাহিদইমামুল আইম্মাহমুহইস সুন্নাহকুতুবুল আলম,মুজাদ্দিদে আযমআওলাদে রসূলসাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনইমামুল হুমাম হযরত ইমাম হাসান বিন আলী বিন আবী তালিব আলাইহিস সালাম তিনি কুরাইশ বংশের হাশেমী শাখায় বিলাদত শরীফ লাভ করেন। হিজরী ৩য় সনে শাবান মাসের ১৫ তারিখ ইয়াওমুল আরবিয়ায়ি বা বুধবার বাদ আছর ইমামুল হুমাম হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম তিনি বিলাদত শরীফ লাভ করেন।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনহযরত আলী ইবনে আবী তালিব আলাইহিস সালাম তিনি বর্ণনা করেন: যখন ইমামুল হুমাম হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম তিনি বিলাদত শরীফ লাভ করেন তখন নূরে মুজাসসাম,হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সেখানে তাশরীফ আনেন এবং ইরশাদ করেন: আমার সন্তান উনাকে আমায় দেখানউনার কী নাম রেখেছেনআমি বললাম: আমি উনার নাম রেখেছি- হারব (যুদ্ধ)। তিনি ইরশাদ করলেন: বরং তিনি হাসান। অর্থাৎ উনার নাম মুবারক হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনউনার জিসিম মুবারক নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে সর্বাপেক্ষা বেশি সাদৃশ্যপূর্ণ ছিল। হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেনহযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম তিনি অপেক্ষা অপর কেউ নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অধিকতর সাদৃশ্যপূর্ণ ছিলেন না।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনঅনেক সময় আখিরী নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজে সওয়ারী হয়ে হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম এবং হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাদেরকে পিঠ মুবারক-এ চড়াতেন এবং বলতেনউনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট শ্রেষ্ঠতম সৃষ্টি। উনাদের সাথে মুহব্বত রাখা পরকালে নাজাতের কারণ এবং উনাদের সাথে শত্রুতা করা পথভ্রষ্টতা ও গুমরাহীর কারণ।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনহযরত আদী বিন ছাবিত রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেনআমি হযরত বারা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে শুনেছিতিনি বলেন: আমি নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র কাঁধ মুবারক উনার উপর হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম উনাকে দেখেছি। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি আমাকে মুহব্বত করেসে যেনো উনাকে (হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম উনাকে) মুহব্বত করে।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনহিজরী ৪০ সনের রমাদ্বান মাসে হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম তিনি খলীফা মনোনীত হন। চল্লিশ হাজার লোক উনার হাত মুবারক-এ বাইয়াত হন। তিনি খিলাফতের মুবারক দায়িত্ব ৬ মাস পর্যন্ত পালন করেন।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনমারাত্মক বিষক্রিয়ার কারণে ৪৯ হিজরী সনের ২৮শে ছফর প্রায় ৪৬ বৎসর অর্থাৎ ৪৫ বৎসর ৬ মাস ১৩ দিন বয়স মুবারক-এ তিনি শাহাদাত বরণ করেন বা বিছাল শরীফ লাভ করেন। হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম উনার রওজা শরীফ পবিত্র জান্নাতুল বাক্বীতে অবস্থিত।

    মুজাদ্দিদে আযমইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেনমূলকথা হলো- সুমহান ১৫ই শাবান শরীফ। হযরত আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতমইমামুল হুমাম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। । উনাকে মুহব্বত করাতাযীম-তাকরীম করা ও অনুসরণ করা এবং উনার জীবনী মুবারক জানা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরযে আইন। পাশাপাশি প্রত্যেক মুসলিম অমুসলিম সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস উপলক্ষে বাধ্যতামূলক ছুটি ঘোষণা করা।
    • Blogger Comments
    • Facebook Comments

    0 মন্তব্য(গুলি):

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Item Reviewed: সুমহান বরকতময় ১৫ শা’বান শরীফ- ইমামুছ ছানী মিন আহলে বাইতে রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস। Rating: 5 Reviewed By: Baitul Hikmah
    Scroll to Top