সিসিটিভি নিরাপত্তা দান করে- একথা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। কারণ কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা বস্তু কাউকে নিরাপত্তা দিতে পারে না বা হিফাযতও করতে পারে না। বরং নিরাপত্তা দেয়ার ও হিফাযত করার মালিক হচ্ছেন খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনি। এ প্রসঙ্গে খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনিই হচ্ছেন উত্তম হিফাযতকারী। নিরাপত্তা দানকারী এবং দয়ালু ও করুণাময়।”
কাজেই, সিসিটিভি হিফাযত করে বা নিরাপত্তা প্রদান করে একথা বলে তারা সাধারণ মুসলমানদের আক্বীদাকে বিনষ্ট করছে। অর্থাৎ খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনিই যে প্রকৃত হিফাযতকারী বা নিরাপত্তা প্রদানকারী এ আক্বীদা-বিশ্বাস থেকে মানুষকে সুকৌশলে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে।
বর্তমানে অনেক মানুষ মনে করে- সিসিটিভি একটি শক্তিশালী অপরাধ নিয়ন্ত্রক। কিন্তু সিসিটিভি’র উপর অনেক গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে যে, অপরাধের মাত্রা কমানোর ক্ষেত্রে এর কোনো প্রভাব নেই। শুধু তাই নয়, “সিসিটিভি ক্যামেরা বোমার বিস্ফোরণ প্রতিরোধে বা সতর্কতামূলক সংবাদ পরিবেশনেও অক্ষম। বরং সমস্ত ক্যামেরাগুলিই বোমার আঘাতে ধ্বংস হয়ে যায়। সিসিটিভিগুলির নিজেরই যেখানে কোনো নিরাপত্তা নেই সেখানে কি করে মানুষের নিরাপত্তা দিতে পারে? সমপ্রতি ‘প্রাইভেসী ইন্টারন্যাশনাল ওয়েব সাইট’ এর মাধ্যমে পাওয়া ৩টি সন্ত্রাস সম্পর্কিত রিপোর্টে সিসিটিভি’র কার্যকারিতা নিয়ে প্রচলিত চিন্তাধারার সমালোচনা করা হয়েছে। ‘দ্য স্কটিশ সেন্টার ফর ক্রিমিনোলজি’র পরিচালক যুক্তি দিয়ে বলেছে যে, সিসিটিভি’র মাধ্যমে অপরাধ দমনের দাবি ফ্যান্টাসি ছাড়া আর কিছুই নয়। অদক্ষ এবং স্বপ্রণোদিত আইনজীবী দ্বারা স্ট্রেথক্লাইড ইউনিভার্সিটি ‘দি ব্রিটিশ জার্নাল অব ক্রিমিনোলজি’ হেডিংয়ে এক পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে। যাতে বলা হয়েছে, সিসিটিভি খুব সামান্যই অপরাধকে দমন করতে পারে। এখানে প্রমাণ করা হয়েছে যে, রাস্তার বাতির আলো সিসিটিভি থেকেও অনেক বেশি অপরাধের মাত্রা কমিয়ে দেয়। সিসিটিভি অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করে বা নিরাপত্তা প্রদান করে- এ দাবি সম্পূর্ণই মিথ্যা ও অবান্তর।
কাজেই, সিসিটিভি হিফাযত করে বা নিরাপত্তা প্রদান করে একথা বলে তারা সাধারণ মুসলমানদের আক্বীদাকে বিনষ্ট করছে। অর্থাৎ খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনিই যে প্রকৃত হিফাযতকারী বা নিরাপত্তা প্রদানকারী এ আক্বীদা-বিশ্বাস থেকে মানুষকে সুকৌশলে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে।
বর্তমানে অনেক মানুষ মনে করে- সিসিটিভি একটি শক্তিশালী অপরাধ নিয়ন্ত্রক। কিন্তু সিসিটিভি’র উপর অনেক গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে যে, অপরাধের মাত্রা কমানোর ক্ষেত্রে এর কোনো প্রভাব নেই। শুধু তাই নয়, “সিসিটিভি ক্যামেরা বোমার বিস্ফোরণ প্রতিরোধে বা সতর্কতামূলক সংবাদ পরিবেশনেও অক্ষম। বরং সমস্ত ক্যামেরাগুলিই বোমার আঘাতে ধ্বংস হয়ে যায়। সিসিটিভিগুলির নিজেরই যেখানে কোনো নিরাপত্তা নেই সেখানে কি করে মানুষের নিরাপত্তা দিতে পারে? সমপ্রতি ‘প্রাইভেসী ইন্টারন্যাশনাল ওয়েব সাইট’ এর মাধ্যমে পাওয়া ৩টি সন্ত্রাস সম্পর্কিত রিপোর্টে সিসিটিভি’র কার্যকারিতা নিয়ে প্রচলিত চিন্তাধারার সমালোচনা করা হয়েছে। ‘দ্য স্কটিশ সেন্টার ফর ক্রিমিনোলজি’র পরিচালক যুক্তি দিয়ে বলেছে যে, সিসিটিভি’র মাধ্যমে অপরাধ দমনের দাবি ফ্যান্টাসি ছাড়া আর কিছুই নয়। অদক্ষ এবং স্বপ্রণোদিত আইনজীবী দ্বারা স্ট্রেথক্লাইড ইউনিভার্সিটি ‘দি ব্রিটিশ জার্নাল অব ক্রিমিনোলজি’ হেডিংয়ে এক পরিসংখ্যান তুলে ধরেছে। যাতে বলা হয়েছে, সিসিটিভি খুব সামান্যই অপরাধকে দমন করতে পারে। এখানে প্রমাণ করা হয়েছে যে, রাস্তার বাতির আলো সিসিটিভি থেকেও অনেক বেশি অপরাধের মাত্রা কমিয়ে দেয়। সিসিটিভি অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করে বা নিরাপত্তা প্রদান করে- এ দাবি সম্পূর্ণই মিথ্যা ও অবান্তর।

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন