728x90 AdSpace

  • Latest News

    নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ফেরেশতা উনাদের তা’যীম-তাকরীম

    আল্লাহ পাক উনার যিনি হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাধ্যমে সৃষ্টির সূচনা করেছেন তিনি হচ্ছেন সমস্ত সৃষ্টির মূল। আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বপ্রথম সৃষ্টি হয়েছেন ‘ইনসান’ হিসেবে। তিনি নবী আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের রসূল হিসেবে সৃষ্টি হয়েছেন। আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূর মুবারক থেকে হযরত আদম আলাইহিস সালাম তিনিও সৃষ্টি হয়েছেন।

    হযরত আদম আলাইহিস সালাম সম্পর্কে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “আমি তখনও নবী ছিলাম যখন হযরত আদম আলাইহিস সালাম তিনি পানি ও মাটিতে অবস্থান করছিলেন।” (মিশকাত শরীফ)
    আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূর মুবারক থেকেই হযরত আদম আলাইহিস সালাম তিনি সৃষ্টি। আল্লাহ পাক যখন হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টি করার ইচ্ছা করলেন তখন তিনি হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে পরামর্শ করলেন।
    এ প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “স্মরণ করো সে সময়ের কথা যখন তোমাদের রব আল্লাহ পাক তিনি ফেরেশতাদের বললেন, আমি যমীনে খলীফা বা প্রতিনিধি প্রেরণ করবো। ফেরেশতাগণ বললেন, আপনি কি যমীনে এমন সম্প্রদায়কে সৃষ্টি করতে চান যারা ফিৎনা-ফাসাদ ও রক্তপাত করবে? আর আমরা তো আপনার প্রশংসা বা তাসবীহ পাঠ করি এবং আপনার পবিত্রতা বর্ণনা করি। তিনি (আল্লাহ পাক) বললেন, আমি যা জানি তোমরা তা জানো না।” (সূরা বাক্বারা : আয়াত শরীফ ৩০)

    অত্র আয়াত শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সৃষ্টির কথা উল্লেখ করেছেন। আল্লাহ পাক তিনি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টি করে যমীনে প্রেরণ করবেন, কি জন্য? এর জাওয়াবে আল্লাহ পাক তিনি নিজে বললেন, “আমিই সবচেয়ে ভালো জানি এবং যা কায়িনাতবাসী জানে না, তোমরাও তা জানো না।”
    স্মরণীয় যে, হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টির পূর্বে মহান আল্লাহ পাক তিনি অনেক জাতিকে প্রেরণ করেছেন যারা যমীনে এসে হিংসা-বিদ্বেষ, মারামারি, কাটাকাটি, খুন-খারাবি অর্থাৎ আল্লাহ পাক উনার নাফরমানি করে যার কারণে তিনি এ সমস্ত জাতিকে ধ্বংস করে দেন।
    বিশ্ববিখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ ‘তাফসীরে মাযহারীতে’ অত্র আয়াত শরীফ-এর তাফসীরে উল্লেখ রয়েছে, মহান আল্লাহ পাক জ্বিন জাতিকে এই পৃথিবীতে প্রেরণ করেন তারা দীর্ঘকাল ধরে যমীনে বসবাস করে। পরিশেষে তারা হিংসা-বিদ্বেষ, খুনা-খুনি, রক্তপাত ও নাফরমানিতে লিপ্ত হয়। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি ধরাবক্ষে প্রেরণ করেন এক বিশাল ফেরেশতা বাহিনী। ওই সমস্ত ফেরেশতারা এসে জ্বিনদের যাকে যেখানে পেলো তাদেরকে হত্যা করে ফেললো। কিছু জ্বিন তারা দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলে ও পানিতে পালিয়ে গেলো। অতঃপর আল্লাহ পাক তিনি বললেন, হে ফেরেশতারা! তোমরা চলে আসো। ফেরেশতাগণ আসার পথে দেখতে পেলেন একটা বাচ্চা জ্বিন মাটিতে পড়ে কান্নাকাটি করছে। ফেরেশতারা বললেন, হে বারে ইলাহী! এই জ্বিনের বাচ্চাটাকে আমাদের সাথে নিয়ে আসতে চাই, আপনি যদি অনুমতি দেন তবে আমাদের সঙ্গে রাখবো। মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, ঠিক আছে তোমরা তাকেসহ চলে আসো। পরবর্তীতে দেখা গেলো সে বাচ্চা জ্বিনটা ফেরেশতাদের ‘মুয়াল্লিম’ তথা ‘মুয়াল্লিমুল মালায়িকা’ অর্থাৎ ফেরেশতাদের ওস্তাদ হয়ে গেলো।
    মহান আল্লাহ পাক তিনি যখন প্রথম মানব, প্রথম নবী-রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টি করে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূর মুবারক হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার মধ্যে রাখলেন তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি ফেরেশতা উনাদের উদ্দেশ্যে বললেন, যা কুরআন শরীফ-এ এসেছে, “আমি আল্লাহ পাক ফেরেশতাদেরকে বললাম তোমরা হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সিজদা করো। তখন সমস্ত ফেরেশতা উনারাই সিজদা করলেন, ইবলীস ব্যতীত। সে অমান্য করলো, অহঙ্কার করলো। অস্বীকার করলো। মূলত সে পূর্ব থেকেই কাফির ছিলো।” (সূরা বাক্বারা : আয়াত শরীফ ৩৪)
    অত্র আয়াত শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি ফেরেশতা উনাদের বলেছিলেন যে, তোমরা হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সিজদা করো অর্থাৎ হাক্বীক্বতান হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার যিনি নবী, যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে তোমরা সিজদা করো।
    ফেরেশতা উনারা সকলেই উনাকে সিজদা করলেন কিন্তু ইবলিস সে অহঙ্কার করলো। সে সিজদা করলো না, সে অস্বীকার করলো। নাঊযুবিল্লাহ!
    স্মরণীয় যে, হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার ভিতরে যিনি অবস্থান করেছিলেন তিনি হলেন- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
    এ প্রসঙ্গে বিখ্যাত মুহাদ্দিছ, প্রখ্যাত আলিমে দ্বীন, আল্লামা আবূ শীরওয়া আদ দাইলামী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার প্রসিদ্ধ কিতাব ‘ফিরদাউস’-এর ২য় জিলদ ১৯১ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেন, “হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আমি ও হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু আমরা একই নূর মুবারক দ্বারা তৈরি হয়েছি। হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সৃষ্টি হওয়ার চার হাজার বৎসর পূর্বে। যখন মহান আল্লাহ পাক হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টি করেন এবং উক্ত নূর মুবারক উনার মধ্যে রেখে দেন। সেখানে উক্ত নূর মুবারক একত্রই ছিলো। হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম উনার মাঝে গিয়ে উক্ত নূর মুবারক আলাদা বা পৃথক হয়ে যায়। অর্থাৎ আমাকে নুবুওওয়াত ও হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে খিলাফতের যোগ্যতা দেয়া হয়েছে।” অনুরূপ ‘তানযিয়াতুশ শরীয়াহ’ নামক কিতাবেও উল্লেখ আছে।
    উক্ত কিতাবে আরো উল্লেখ রয়েছে, হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, আমি এবং হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু আমরা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট নূর হিসেবে অবস্থান করছিলাম। উক্ত নূর মুবারক হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সৃষ্টির চার হাজার বৎসর পূর্বে মহান আল্লাহ পাক উনার তাসবীহ ও পবিত্রতা বর্ণনায় মশগুল ছিলেন। যখন হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টি করা হলো তখন উক্ত নূর মুবারক উনার ভিতরে রেখে দেয়া হলো।” সুবহানাল্লাহ!
    উপরোক্ত হাদীছ শরীফ দু’খানা থেকে সুস্পষ্টভাবে ফুটে উঠলো যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার বহু পূর্বে সৃষ্টি হয়েছেন এবং মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূর মুবারক হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার মধ্যে রেখে দেয়া হয়। যখন উক্ত নূর মুবারক হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার মধ্যে রেখে দেয়া হলো তখন মহান আল্লাহ পাক ওই নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে উদ্দেশ্য করেই ফেরেশতাগণ উনাদেরকে তা’যীম-তাকরীম ও সিজদার নির্দেশ দেন। তখন সমস্ত ফেরেশতা উনারা কাতারবন্দি হয়ে যান এবং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এবং হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে তা’যীম-তাকরীম ও সিজদা করেন। সুবহানাল্লাহ!
    এ প্রসঙ্গে বিখ্যাত তাফসীরকারক তাজুল মুফাসসিরীন, আল্লামা হযরত ইসমাঈল হাক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিখ্যাত তাফসীরগ্রন্থ তাফসীরে রুহুল বায়ান ৪র্থ জিলদ ৬৪৯ পৃষ্ঠায় লিখেন ……..অতঃপর নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার পিঠ মুবারকে রেখে দিলেন। সাথে সাথে ফেরেশতাগণ উনারা হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার পিছনে কাতার বেঁধে দাঁড়িয়ে গেলেন এবং নয়নভরে ‘নূরে হাবীবী’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখতে লাগলেন। এ অবস্থা দেখে হযরত আদম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, হে আল্লাহ পাক! ফেরেশতাদের কি হলো যে, উনারা আমার পিছনে দাঁড়িয়ে আছে? জবাবে মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, হে হযরত আদম আলাইহিস সালাম! ফেরেশতারা আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ‘নূর’ মুবারক তথা নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখছে। তখন হযরত আদম আলাইহিস সালাম আরজু করলেন, হে বারে ইলাহী! মেহেরবানী করে উক্ত ‘নূর’ মুবারককে আমার সামনে এনে দিন। তখন মহান আল্লাহ পাক ‘নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ উনাকে হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার পিঠ মুবারক থেকে উনার কপাল মুবারকে এনে রাখলেন। এবার ফেরেশতাগণ উনারা হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সম্মুখে এসে কাতার ধরে দাঁড়িয়ে গেলেন। হযরত আদম আলাইহিস সালাম তিনি উক্ত নূর মুবারক উনার আশিক্ব হয়ে আরজ করলেন, হে আমার রব! দয়া করে নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এরূপ স্থানে রাখুন যেন আমি নিজেও দেখতে পাই। মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার দোয়া কবুল করে উক্ত নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উনার শাহাদাত নামক আঙ্গুল মুবারকে রেখে দিলেন। তিনি সে অঙ্গুলি মুবারকটি উপরের দিকে উত্তোলন করে স্বচক্ষে উক্ত নূর মুবারক অবলোকন করতঃ ঈমানের স্বীকৃতি দিয়ে বললেন, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই, এবং আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল। হযরত আদম আলাইহিস সালাম তিনি আবার বিনয়ের সাথে আরজ করলেন, হে আল্লাহ পাক! উক্ত নূর মুবারক হতে কিছু অবশিষ্ট আছে কি? মহান আল্লাহ পাক বললেন, হ্যাঁ, উনার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের নূর মুবারক অবশিষ্ট রয়েছে। হযরত আদম আলাইহিস সালাম তিনি আরজ করলেন, হে বারে ইলাহী! অবশিষ্ট নূর মুবারকগুলোকে আমার বাকী আঙ্গুল মুবারকগুলোতে রাখুন। ফলে মহান আল্লাহ পাক হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নূর মুবারক মধ্যম আঙ্গুল মুবারকে, হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নূর মুবারক অনামিকা আঙ্গুল মুবারকে, হযরত উছমান যুন নূরাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নূর মুবারক কনিষ্ঠা আঙ্গুল মুবারকে এবং হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নূর মুবারক বৃদ্ধাঙ্গুল মুবারকে সংস্থাপন করলেন। অনুরূপ বর্ণনা নূরে মুহম্মদী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কিতাবেও উল্লেখ আছে। উপরোক্ত আলোচনা থেকে সুস্পষ্টভাবে বুঝা গেলো যে, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তা’যীমার্থে দাঁড়িয়ে ছিলেন এবং মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উদ্দেশ্যে সিজদাও করেছিলেন। সুবহানাল্লাহ!
    • Blogger Comments
    • Facebook Comments

    0 মন্তব্য(গুলি):

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Item Reviewed: নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ফেরেশতা উনাদের তা’যীম-তাকরীম Rating: 5 Reviewed By: Baitul Hikmah
    Scroll to Top