728x90 AdSpace

  • Latest News

    সম্মানিত নবী ও রসূল, আবুল বাশার হযরত আদম ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে হিন্দুদের কথিত দেবতা ‘শিব’ এবং উনার সম্মানিত আহলিয়া উম্মুল বাশার হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম উনাকে হিন্দুদের কথিত দেবী ‘পার্বতী’ বলে- হিন্দুদের দালাল উলামায়ে হিন্দের কুলাঙ্গার দেওবন্দী খারিজী ওহাবী মালানা ইলিয়াছ ও তার সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদ হয়ে গেছে।

    মহান আল্লাহ পাক তিনি ‘পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ উনার ২১৭ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের মধ্য থেকে যে বা যারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম থেকে ফিরে যায় অর্থাৎ মুরতাদ হয়ে যায় অতঃপর সে বা তারা কাফির অবস্থায় মারা যাবে। যার ফ্ললে তাদের ইহকালীন ও পরকালীন সব আমলই নষ্ট হয়ে যায় এবং তারা অনন্তকাল ধরে জাহান্নামে থাকবে।”
    সম্মানিত নবী ও রসূল, আবুল বাশার হযরত আদম ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে হিন্দুদের কথিত দেবতা ‘শিব’ এবং উনার সম্মানিত আহলিয়া উম্মুল বাশার হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম উনাকে হিন্দুদের কথিত দেবী ‘পার্বতী’ বলে- হিন্দুদের দালাল উলামায়ে হিন্দের কুলাঙ্গার দেওবন্দী খারিজী ওহাবী মালানা ইলিয়াছ ও তার সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদ হয়ে গেছে। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে তার উপর মুরতাদের শাস্তি বর্তাবে। উল্লেখ্য, মুরতাদ দেওবন্দী মালানার উক্ত বক্তব্য দ্বারা আবারো প্রমাণিত হলো যে- দেওবন্দী খারিজী ওহাবীরা জাতিগতভাবে হিন্দু। তাই ৯৮ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- দেওবন্দী আক্বীদার অর্থাৎ কুফরী আক্বীদা সম্বলিত সকল প্রকার প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়া এবং এদেরকে কঠোর হস্তে দমন করা। আর মুসলমান উনাদের জন্য ফরয হচ্ছে- এদের মাদরাসায় ছাত্র-ছাত্রী, যাকাত, ফিৎরা, দান, ছদক্বা, কুরবানীর চামড়া না দেয়া এবং এদেরকে ইমাম/খতীব হিসেবে নিয়োগ না দেয়া ও এদের ওয়াজ শোনা থেকে বিরত থাকা। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, মুর্শিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সালে দেওবন্দীরা ইতিহাসের আরেক জঘন্য কুফরীমূলক বক্তব্য দিয়েছে, যা কোনো মুসলমানের আক্বীদা হতে পারে না। দেওবন্দের মুফতে ইলিয়াস বলেছে যে, হিন্দুদের দেবতা শিব মুসলমানদের প্রথম নবী। (নাউযুবিল্লাহ)। সে আরো বলেছে যে, দেবতা শিব ও দেবী পার্বতী সকলের আদি পিতা-মাতা। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত: দেওবন্দী মুরতাদ মালানার উক্ত বক্তব্য সম্পূর্ণরূপেই মনগড়া, বানানো, দলীলবিহীন, গুমরাহীমূলক ও কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। কেননা, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত যে, হযরত আদম ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত নবী ও রসূল আলাইহিস সালাম। যিনি মূর্তিপূজাসহ সকল কুফর-শিরকের মূলোৎপাটনকারী। সুবহানাল্লাহ! উনাকে ‘শিব’ হিসেবে উল্লেখ করার অর্থ হলো- হযরত আদম ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে মূর্তিপুজার ধারক-বাহক হিসেবে সাব্যস্ত করা। নাউযুবিল্লাহ! যা কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। দেওবন্দি মুরতাদ মালানা তার কুফরী বক্তব্যের স্বপক্ষে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে একটি দলীলও পেশ করতে পারবে কি? কশ্মিনকালেও পারবে না। মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত শরীয়ত উনার ফতওয়া মতে কোনো মুসলমান কুফরী করলে সে মুরতাদ হয়ে যায়। আর সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে মুরতাদের ফায়ছালা হলো- তার স্ত্রী তালাক হবে যদি বিয়ে করে থাকে এবং এক্ষেত্রে পূনরায় তওবা না করে, বিয়ে না দোহরানো ব্যতীত তার স্ত্রীর সাথে বসবাস করা বৈধ হবেনা। আর এ অবৈধ অবস্থায় সন্তান হলে সে সন্তানের বৈধতা থাকবে না। পবিত্র হজ্জ বাতিল হয়ে যাবে যদি পবিত্র হজ্জ করে থাকে, সমস্ত নেক আমল বরবাদ হয়ে যাবে, তার ওয়ারিশসত্ব বাতিল হবে। তাকে তিন দিন সময় দেয়া হবে তওবা করার জন্য এবং যদি তওবা করে তবে ক্ষমা করা হবে। অন্যথায় মুরতাদের শাস্তি বর্তাবে। আর মুরতাদ মারা যাওয়ার পর তাদের জানাযা পড়া যাবে না, যারা জানাযার নামায পড়বে বা পড়াবে বা জানাযার নামাযে সাহায্য-সহযোগিতা করবে, তাদের সকলের উপরই মুরতাদের হুকুম বর্তাবে এবং এসকল মুরতাদ মরলে বা নিহত হলে তাকে মুসলমান উনাদের কবরস্থানে দাফন করা যাবে না। এমনকি মুসলমান উনাদের ন্যায়ও দাফন করা যাবেনা। বরং তাদেরকে কুকুরের ন্যায় গর্তের মধ্যে পুঁতে রাখতে হবে। মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, প্রকৃত সত্য হলো- দেওবন্দীরা যেহেতু জাতে হিন্দু তাই তাদের মধ্যে হিন্দুপ্রীতিও এত গভীর। আর এই গভীর হিন্দুপ্রীতির কারণেই শুধু এবারেই প্রথম নয় বরং এর আগেও আরো বহু বার তারা হিন্দুদের ব্যাপারে মিথ্যা ছাফাই গেয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! যেমন- ১. দেওবন্দ মাদরাসার ১৪৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর ৩০তম মাহফিলে ‘জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ’-এর মালানাদের আমন্ত্রণে হিন্দুদের প্রধান ইয়োগা গুরু রামদেব উপস্থিত হয়ে মাহফিলে গীতা পাঠ করে শোনায়। আর রামদেবের সাথে সাথে দেওবন্দী মালানারা ও ছাত্ররা গীতা পাঠ করে এবং যোগ ব্যায়াম করে। ২. দেওবন্দীরা ২০১১ সালে ফতওয়া দিয়েছিল যে, দেওবন্দী ও হিন্দুরা ভাই ভাই। নাউযুবিল্লাহ! ৩. দেওবন্দীরা আরো ফতওয়া দিয়েছিল যে, হিন্দুদের কাফির বলা যাবে না। নাউযুবিল্লাহ! ৪. ২০০৫ সালের ২৯মে দেওবন্দী মালানা আসাদ মাদানী জমিয়তে উলামায়ে হিন্দের ২৮তম বার্ষিক সভায় সোনিয়া গান্ধীকে আমন্ত্রণ জানায় ও একসাথে মিটিং করে। নাউযুবিল্লাহ! ৫. প্রতি বছর দেওবন্দ মাদরাসা থেকে মুসলমান উনাদেরকে গরু কুরবানী করতে নিষেধ করা হয়। যেমন- গত ২০১১ সালে তারা ফতওয়া দিয়েছে, মুসলমানদের গরু কুরবানী দেয়া উচিত নয়; কারণ গরু হিন্দুদের দেবতা। নাউযুবিল্লাহ! ৬. হিন্দু সন্ত্রাসীরা বাবরী মসজিদ ভাঙ্গায় মুসলমানরা প্রতিবাদ করায় সারা ভারত জুড়ে লক্ষ লক্ষ মুসলমানকে শহীদ করা হয়। কিন্তু এলাহাবাদের সাম্প্রদায়িক হাইকোর্ট রায় দেয় যে, বাবরী মসজিদের জায়গার তিন ভাগের মাত্র একভাগ পাবে মুসলমানরা, দুই ভাগ পাবে অন্যরা। বলাবাহুল্য, এ রায়ের পর মুসলমানদের প্রতিবাদ করা ফরয হয়ে পড়ে। কিন্তু দেওবন্দীরা তখন উল্টো বললো যে, মুসলমানদের এই রায় শ্রদ্ধার সাথে মেনে নেয়া উচিত। ৭. গুজরাটের দাঙ্গায় লক্ষ লক্ষ নিরাপরাধ মুসলমানদেরকে হিন্দু সন্ত্রাসীরা নিমর্মভাবে শহীদ করে। অথচ দেওবন্দীরা বলেছে যে, ২০০২ সালে সংঘটিত গুজরাট দাঙ্গার কথা মুসলমানদের ভুলে যাওয়া উচিত এবং গুজরাটে মুসলমানরা কোনো ধরনের বৈষম্যের শিকার হচ্ছে না। ৮. কিছুদিন আগে রাশিয়ায় হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ নিষিদ্ধের ঘটনায় হিন্দু মুসলিমদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানায় দেওবন্দী মালানারা। অথচ সেই রাশিয়ার একটি আদালত যখন পবিত্র কুরআন শরীফ উনাকে ‘চরমপন্থী’ হিসেবে ঘোষণা করে অনুবাদ নিষিদ্ধ করে এবং অনুবাদকৃত কপিসমূহ ধ্বংস করার আদেশ দেয় তখন দেওবন্দীরা এর কোনো প্রতিবাদ করেনি। এমনকি খোদ ভারতের মধ্যপ্রদেশের মাদরাসাগুলোতে যবন হিন্দুদের নাপাক গীতা বাধ্যতামূলকভাবে পড়ানোর কুফরী আদেশ জারির কোনো প্রতিবাদ তারা করেনি। ৯. ভারতে মুসলমানরা এত নির্যাতিত হওয়ার পরও তারা বলছে ভারতে মুসলমানদের জিহাদ করার কোনো দরকার নেই। তারা ভারতকে দারুল আমান বলে ঘোষণা দিয়েছে, যেখানে জিহাদের কোন প্রয়োজন নেই। মুজাদ্দিদে আযম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলকথা হলো- সম্মানিত নবী ও রসূল, আবুল বাশার হযরত আদম ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে হিন্দুদের কথিত দেবতা ‘শিব’ এবং উনার সম্মানিত আহলিয়া উম্মুল বাশার হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম উনাকে হিন্দুদের কথিত দেবী ‘পার্বতী’ বলে- হিন্দুদের দালাল উলামায়ে হিন্দের কুলাঙ্গার দেওবন্দী খারিজী ওহাবী মালানা ইলিয়াছ ও তার সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদ হয়ে গেছে। সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে তার উপর মুরতাদের শাস্তি বর্তাবে। । উল্লেখ্য, মুরতাদ দেওবন্দী মালানার উক্ত বক্তব্য দ্বারা আবারো প্রমাণিত হলো যে- দেওবন্দী খারিজী ওহাবীরা জাতিগতভাবে হিন্দু। তাই ৯৮ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- দেওবন্দী আক্বীদার অর্থাৎ কুফরী আক্বীদা সম্বলিত সকল প্রকার প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়া এবং এদেরকে কঠোর হস্তে দমন করা। আর মুসলমান উনাদের জন্য ফরয হচ্ছে- এদের মাদরাসায় ছাত্র-ছাত্রী, যাকাত, ফিৎরা, দান, ছদক্বা, কুরবানীর চামড়া না দেয়া এবং এদেরকে ইমাম/খতীব হিসেবে নিয়োগ না দেয়া ও এদের ওয়াজ শোনা থেকে বিরত থাকা।
    • Blogger Comments
    • Facebook Comments

    0 মন্তব্য(গুলি):

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Item Reviewed: সম্মানিত নবী ও রসূল, আবুল বাশার হযরত আদম ছফীউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে হিন্দুদের কথিত দেবতা ‘শিব’ এবং উনার সম্মানিত আহলিয়া উম্মুল বাশার হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম উনাকে হিন্দুদের কথিত দেবী ‘পার্বতী’ বলে- হিন্দুদের দালাল উলামায়ে হিন্দের কুলাঙ্গার দেওবন্দী খারিজী ওহাবী মালানা ইলিয়াছ ও তার সমর্থক সকলেই কাট্টা মুরতাদ হয়ে গেছে। Rating: 5 Reviewed By: Baitul Hikmah
    Scroll to Top