728x90 AdSpace

  • Latest News

    ‘যে ব্যক্তি হক্ব কথা বলা হতে বিরত থাকে সে বোবা শয়তান।’

    মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘ঐ ব্যক্তির চেয়ে অধিক যালিম কে, যে পবিত্র মসজিদে যিকির-আযকার বা ইবাদত-বন্দেগীতে বাধা দেয়।’ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি হক্ব কথা বলা হতে বিরত থাকে সে বোবা শয়তান।’ যারা পবিত্র মসজিদে নেক কাজে বাধা দেয় বা বাধা সৃষ্টি করে এবং হারাম কাজ করে ইবাদতের পরিবেশ নষ্ট করে, তা পবিত্র মসজিদে মহিলাদের জামায়াত আয়োজন করে হোক অথবা ছবি তুলে হোক বা তোলার জন্য বলে হোক অথবা ভিডিও করে হোক বা টিভি চ্যানেলের পক্ষে বলে হোক, তারা সকলেই যালিমের অন্তর্ভুক্ত। অতএব, যেসব ইমাম বা খতীব এগুলোর পক্ষে বলে বা বিরুদ্ধে না বলে চুপ করে থাকে, তারা বোবা শয়তান। অর্থাৎ উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মৌলবী। তাদের পিছনে নামায পড়া হারাম। তাদের ইমামতীতে নামায পড়ে থাকলে তা দোহরায়ে পড়া ওয়াজিব। তাদেরকে ইমাম ও খতীব হিসেবে নিয়োগ দেয়াও নাজায়িয এবং হারাম। যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্নিত রয়েছে- পবিত্র মসজিদে দুনিয়াবী কথা বললে চল্লিশ বছরের ইবাদত তথা নেকী নষ্ট হয়ে যায়। পবিত্র মসজিদ মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর। পবিত্র মসজিদে ঢোকার মাসয়ালা হলো, ওযু ছাড়া প্রবেশ করা মাকরূহ তানযীহী। আর গোসলের প্রয়োজন থাকলে গোসল ছাড়া প্রবেশ করা মাকরূহ তাহরীমী। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে যমীনের মধ্যে সবচেয়ে পছন্দনীয়, প্রিয়স্থান হচ্ছে মসজিদসমূহ। সুবহানাল্লাহ! মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সম্মানিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- পাঁচ স্থানে বা সময়ে দুনিয়াবী কথা বললে চল্লিশ বছরের নেকী নষ্ট হয়। ১. কোনো হক্কানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ উনার নছীহত কালে, ২. মসজিদে, ৩. আযানের সময়, ৪. পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াতের সময় এবং ৫. কবরস্থানে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, আমভাবে মসজিদে দুনিয়াবী কথা বললেই যদি চল্লিশ বছরের নেকী নষ্ট হয়ে যায়; তাহলে সেখানে কুফরী করলে, শিরকী করলে, হারাম প্রচারণা চালালে তা মহিলাদের জামায়াত আয়োজন করে হোক অথবা ছবি তুলে হোক বা ভিডিও করে হোক অথবা ছবি ও টিভি চ্যানেলের পক্ষে বলে হোক, তারা কত শক্ত ও কঠিন গুনাহগারের অন্তর্ভুক্ত হবে এবং তাদের কত বছরের নেকী নষ্ট হবে সেটা ফিকির করতে হবে। প্রকৃতপক্ষে তারা হারামকে হালাল বলে কুফরী করার কারণে মুরতাদ হবে। আর এরাই হচ্ছে প্রকৃতপক্ষে মসজিদ বিরানকারীদের অন্তর্ভুক্ত। আর এদের সম্পর্কেই নাযিল হয়েছে- “তার চেয়ে অধিক যালিম কে আছে, যারা মহান আল্লাহ পাক উনার ঘরে ইবাদত-বন্দেগীতে বাধা দেয় ও তা বিরান করার চেষ্টা করে। তাদের জন্য ইহকালে ও পরকালে রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক কঠিন শাস্তি।” মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মসজিদে চুপ করে থাকাও নেকীর অন্তর্ভুক্ত।
    আর মসজিদে দুনিয়াবী কথা বললে চল্লিশ বছরের নেকী নষ্ট হয়ে যায় এবং সাথে সাথে সে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত মহাযালিমের অন্তর্ভুক্তও হয়ে যায়। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মসজিদ সবসময় পাক-পবিত্র থাকবে। কেউ ওযু-গোসল ছাড়া ঢুকবে না। আর সেখানে সবসময় ইবাদতের পরিবেশ থাকবে। কেউ সেখানে দুনিয়াবী কথা বলবে না- এটাই পবিত্র মসজিদ উনার হক। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ রয়েছে, “যার সামনে কোনো পাপ কাজ হয় কিন্তু সে তার বিরুদ্ধে বলে না বরং চুপ করে থাকে, সে বোবা শয়তান।” সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফায়ছালা হলো যারা হালালকে হারাম বলে বা করে এবং হারামকে হালাল বলে বা করে তারা হলো মুরতাদ। আর মুরতাদ হলে তার তওবার জন্য সুযোগ তিন দিন। তা না করলে তার উপর মুরতাদের শাস্তি বর্তাবে। মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যারা পবিত্র মসজিদে নেক কাজে বাধা দেয় বা বাধা সৃষ্টি করে এবং হারাম কাজ করে ইবাদতের পরিবেশ নষ্ট করে, তা পবিত্র মসজিদে মহিলাদের জামায়াত আয়োজন করে, ছবি তুলে হোক বা তোলার জন্য বলে হোক অথবা ভিডিও করে হোক বা টিভি চ্যানেলের পক্ষে বলে হোক, তারা সকলেই যালিমের অন্তর্ভুক্ত। অতএব, যেসব ইমাম বা খতীব এগুলোর পক্ষে বলে বা বিরুদ্ধে না বলে চুপ করে থাকে, তারা বোবা শয়তান। অর্থাৎ উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মৌলবী। তাদের পিছনে নামায পড়া হারাম। তাদের ইমামতীতে নামায পড়ে থাকলে তা দোহরায়ে পড়া ওয়াজিব। তাদেরকে ইমাম ও খতীব হিসেবে নিয়োগ দেয়াও নাজায়িয এবং হারাম।
    • Blogger Comments
    • Facebook Comments

    0 মন্তব্য(গুলি):

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    Item Reviewed: ‘যে ব্যক্তি হক্ব কথা বলা হতে বিরত থাকে সে বোবা শয়তান।’ Rating: 5 Reviewed By: Baitul Hikmah
    Scroll to Top