গত ২রা সেপ্টেম্বর ২০১৪ ঈসায়ী তারিখে যুক্তরাজ্যের দৈনিক পত্রিকা ইনডিপেনডেন্ট পত্রিকায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহা পবিত্র রওযা শরীফ সরিয়ে ফেলার সউদী ওহাবী ইহুদী সরকারের ঘৃণ্য পরিকল্পনার কথা প্রকাশিত হয়। এখবর প্রকাশিত হওয়ার পরে সারা বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও প্রতিবাদ শুরু হয়। এরপর সউদী ওহাবী মুনাফিক ইহুদী সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করে বলা হয়, “এ সিদ্ধান্ত সউদী সরকারের নয়, এটা সউদী আরবের এক গবেষকের প্রস্তাবনা।” (সূত্র আরব নিউজ: ৫ই সেপ্টেম্বর-২০১৪)
বর্তমানে যে সউদ রাজপরিবার সউদী আরবের ক্ষমতায় বসে আছে, তারা এর আগেও বেশ কয়েকবার নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র রওযা শরীফ উনার উপর হামলা করেছিলো, যদিও তারা প্রত্যেক ক্ষেত্রে বিফল হয়েছে।
১৮১০ সালে ইহুদী বংশোদ্ভূত ইবনে সউদ পরিবারের পূর্বপুরুষরা পবিত্র রওযা শরীফ উনার উপর আক্রমণ করেছিলো এবং ভেতরে রক্ষিত ধন-সম্পদ লুণ্ঠন করেছিলো। (সূত্র: The
New International Encyclopaedia, Vol. XXIII (Nwe York: Dodd, Mead &
Co., 1920) 271.)
এছাড়া ১৯২৫ সালে হেজাজ দখলের সময় সউদ পরিবারের পূর্বপুরুষরা পবিত্র রওযা শরীফ উনার চিহ্ন মিটিয়ে দেয়ার জন্য কামানের গোলা নিক্ষেপ করেছিলো, কিন্তু সে সময় কামানের গোলা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। (সূত্র: ডেবিট হাওয়াট লিখিত ডেজার্ট কিং বইয়ের ১১৭ পৃষ্ঠা)
এছাড়া ২০০৭ সালে সউদী ইসলামী বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত এবং ওহাবী গ্র্যান্ড মুফতে দ্বারা অনুমোদিত একটি পুক্তিকা বিলি করা হয়; যেখানে বলা হয়েছিলো- খুব শীঘ্রই পবিত্র রওযা শরীফের গম্বুজ ভেঙে দেয়া হবে। (সূত্র উইকিপিডিয়া: Green Dome)
মুলতঃ সউদী আরবের মুনাফিক ইহুদী রাজপরিবার ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদে বিশ্বাসী এবং এ ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদের ইমাম ইবনে তাইমিয়ার আক্বীদা হচ্ছে, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র রওযা শরীফ এবং মাযার শরীফসমূহ যিয়ারত করা শিরক এবং হারাম।” নাউযুবিল্লাহ! যার কারণে ১৯২৫ ঈসায়ী সনে অবৈধভাবে ক্ষমতায় বসার পর থেকে এ সউদ পরিবার আরবের বহু ইসলামী স্থাপনা ও মাযার শরীফ উনার চিহ্নসমূহ মিটিয়ে দিয়েছে।
১৯২৫ ঈসায়ী সন থেকে সউদী ওহাবী মুনাফিক সরকার কি কি ইসলামী স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়েছে তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
১৯২৫ ঈসায়ী সন থেকে সউদী ওহাবী মুনাফিক সরকার কি কি ইসলামী স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়েছে তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
ঐতিহাসিক মসজিদ
১) সাইয়্যিদুশ শুহাদা হযরত হামজা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার ঐতিহাসিক মসজিদ ও মাযার শরীফ। উনার পবিত্র মাযার শরীফ ভেঙ্গে স্থানান্তরের সময় দেহ মুবারক কেটে যায় এবং আঘাতে কারণে রক্ত প্রবাহিত হতে থাকে। নাউযুবিল্লাহ।
২) সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ঐতিহাসিক মসজিদ।
৩) আল মানরাতাইন মসজিদ।
৪) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বংশধর হযরত ইমাম জা’ফর ছাদিক আলাইহিস সালাম উনার বুযুর্গ পুত্র হযরত আলী আল উরাইদি রহমতুল্লাহি আলাইহি মসজিদ এবং মাযার শরীফ উনার গম্বুজ ২০০২ সালের ১৩ আগস্ট তা ডিনামাইট দিয়ে ভেঙে দেয়া হয়।
৫) খন্দক জিহাদের ময়দানে ৪টি ঐতিহাসিক মসজিদ।
৬) আবু রাশিদ মসজিদ
৭) হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মসজিদ, মদীনা শরীফ।
৮) রাজত আল শামস মসজিদ, মদীনা শরীফ।
২) সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ঐতিহাসিক মসজিদ।
৩) আল মানরাতাইন মসজিদ।
৪) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বংশধর হযরত ইমাম জা’ফর ছাদিক আলাইহিস সালাম উনার বুযুর্গ পুত্র হযরত আলী আল উরাইদি রহমতুল্লাহি আলাইহি মসজিদ এবং মাযার শরীফ উনার গম্বুজ ২০০২ সালের ১৩ আগস্ট তা ডিনামাইট দিয়ে ভেঙে দেয়া হয়।
৫) খন্দক জিহাদের ময়দানে ৪টি ঐতিহাসিক মসজিদ।
৬) আবু রাশিদ মসজিদ
৭) হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মসজিদ, মদীনা শরীফ।
৮) রাজত আল শামস মসজিদ, মদীনা শরীফ।
ঐতিহাসিক মাযার শরীফ
১) জান্নাতুল বাক্বী শরীফ, মদীনা শরীফ। যেখানে প্রায় ১০ হাজার ছাহাবী উনাদের পবিত্র মাযার শরীফ বিদ্যমান ছিলো। ১৯২৫ ঈসায়ী সনের ডিসেম্বর মাসে (হিজরী ৮ই শাওওয়াল) সউদী ওহাবী মুনাফিকরা পবিত্র জান্নাতুল বাক্বী শরীফ উনার উপর হামলা ও লুটপাট চালায়। তারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বংশধর এবং সম্মানিত ছাহাবীগণের পবিত্র মাযার শরীফগুলো সাথে জঘন্য ধরনের বেয়াদবি করে। নাউযুবিল্লাহ!
২) জান্নাতুল মুয়াল্লা, মক্কা শরীফ। সেখানে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পারিবারিক অতি ঘনিষ্ঠজন উনাদের, যেমন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত পূর্বপুরুষ এবং উম্মুল মু’মিনীন হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনাদের পবিত্র মাযার শরীফ ছিলো। ১৯২৫ সালে এ পবিত্র স্থানের সম্মানিত স্থাপনাসমূহ উনাদের চিহ্নসমূহ মিটিয়ে দেয় সউদী ওহাবী ইহুদী মুনাফিকরা।
৩) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র রওযা শরীফ উনার চিহ্ন মিটিয়ে দেয়া হয়।
৪) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র রওযা শরীফ উনার চিহ্ন মিটিয়ে দেয়া হয় ১৯৯৮ ঈসায়ী সনে।
৫) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বংশধর হযরত মুসা কাযিম আলাইহিস সালাম সম্মানিত আম্মাজান এবং হযরত ইমাম জা’ফর ছাদিক আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিতা আহলিয়া উনার পবিত্র মাযার শরীফ ভেঙে দেয়া হয়।
৬) উহুদের ময়দানে শহীদান ছাহাবীগণ উনাদের পবিত্র মাযার শরীফ ভেঙে দেয়া হয়।
৭) ১৯৭৫ ঈসায়ী সনে জেদ্দায় সকল মানুষের মাতা হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত রওযা শরীফ ভেঙে দিয়ে উক্ত স্থাপনার স্থান সিলগালা করে দেয়া হয়।
২) জান্নাতুল মুয়াল্লা, মক্কা শরীফ। সেখানে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পারিবারিক অতি ঘনিষ্ঠজন উনাদের, যেমন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত পূর্বপুরুষ এবং উম্মুল মু’মিনীন হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনাদের পবিত্র মাযার শরীফ ছিলো। ১৯২৫ সালে এ পবিত্র স্থানের সম্মানিত স্থাপনাসমূহ উনাদের চিহ্নসমূহ মিটিয়ে দেয় সউদী ওহাবী ইহুদী মুনাফিকরা।
৩) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র রওযা শরীফ উনার চিহ্ন মিটিয়ে দেয়া হয়।
৪) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র রওযা শরীফ উনার চিহ্ন মিটিয়ে দেয়া হয় ১৯৯৮ ঈসায়ী সনে।
৫) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বংশধর হযরত মুসা কাযিম আলাইহিস সালাম সম্মানিত আম্মাজান এবং হযরত ইমাম জা’ফর ছাদিক আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিতা আহলিয়া উনার পবিত্র মাযার শরীফ ভেঙে দেয়া হয়।
৬) উহুদের ময়দানে শহীদান ছাহাবীগণ উনাদের পবিত্র মাযার শরীফ ভেঙে দেয়া হয়।
৭) ১৯৭৫ ঈসায়ী সনে জেদ্দায় সকল মানুষের মাতা হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত রওযা শরীফ ভেঙে দিয়ে উক্ত স্থাপনার স্থান সিলগালা করে দেয়া হয়।
ঐতিহাসিক সম্মানিত স্থান
১) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে পবিত্র ঘরে বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেছিলেন।
২) হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র হুজরা শরীফ। যেখানে বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আওলাদদ্বয় হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম এবং হযরত কাসিম আলাইহিস সালাম উনারা।
৩) হিজরতের পরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মদীনা শরীফে যে ঘরে গিয়ে অবস্থান করেছিলেন।
৪) দ্বার-ই-আরকাম, ইসলামের প্রথম শিক্ষাকেন্দ্র।
৫) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আওলাদ হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ গ্রহণের স্থান।
৬) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বংশধর হযরত ইমাম জা’ফর ছাদিক আলাইহিস সালাম পবিত্র ঘর।
৭) হযরত আলী কাররামাল্লাহু আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ঘর, যেখানে হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম এবং হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনারা বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন।
(সূত্র: উইকিপিডিয়া)
২) হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র হুজরা শরীফ। যেখানে বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আওলাদদ্বয় হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম এবং হযরত কাসিম আলাইহিস সালাম উনারা।
৩) হিজরতের পরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র মদীনা শরীফে যে ঘরে গিয়ে অবস্থান করেছিলেন।
৪) দ্বার-ই-আরকাম, ইসলামের প্রথম শিক্ষাকেন্দ্র।
৫) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আওলাদ হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ গ্রহণের স্থান।
৬) নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বংশধর হযরত ইমাম জা’ফর ছাদিক আলাইহিস সালাম পবিত্র ঘর।
৭) হযরত আলী কাররামাল্লাহু আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র ঘর, যেখানে হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম এবং হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনারা বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন।
(সূত্র: উইকিপিডিয়া)
প্রায় ১৩০০ বছর ইসলাম একভাবে চলে আসছিলো। কিন্তু ১৯২৫ সালে ব্রিটিশ সহযোগিতায় ওহাবী সউদ পরিবার কুচক্রী ব্রিটিশদের সহায়তায় আরবের ক্ষমতায় বসে তাদের ফতওয়া বিভাগ থেকে অপব্যাখ্যামূলক বিভিন্ন ফতওয়া প্রচার করতে থাকে এবং দাবি করে এসকল ইসলামী স্থাপনার মাধ্যমে নাকি শিরক হচ্ছে, তাই এগুলো ভেঙ্গে ফেলা জরুরী। মূলত, এসকল ইসলামী স্থাপনা ধ্বংস করে সউদী ওহাবীরা মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্যশূন্য করে ফেলেছে।
৫৫০ হিজরী সনে পবিত্র রওযা শরীফ থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জিসিম মুবারক চুরির জন্য ইহুদীরা চক্রান্ত করেছিলো, কিন্তু ইহুদীর এজেন্ট খ্রিস্টান চোররা ঐ সময়কার বাদশাহ নুরুদ্দিন জঙ্গী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কাছে ধরা পড়ে যায়। উপরোক্ত ঘটনাগুলো থেকে বোঝা যায়, নতুন করে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র রওযা শরীফ স্থানান্তরের চক্রান্তের খবর অমূলক নয়।
তাই সারা বিশ্বের মুসলমানদের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে, এই মুনাফিক সউদী ওহাবী সরকারকে কঠিন শাস্তি দেয়া যাতে তারা ভবিষ্যতে এ ধরণের জঘন্য পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কথা কখনো চিন্তাও না করে।
তাই সারা বিশ্বের মুসলমানদের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে, এই মুনাফিক সউদী ওহাবী সরকারকে কঠিন শাস্তি দেয়া যাতে তারা ভবিষ্যতে এ ধরণের জঘন্য পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কথা কখনো চিন্তাও না করে।
লিংক: http://shobujbanglablog.net/67679.html

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন