যারা হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম
উনাকে অনুসরনের দোহাই দিয়ে সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম
উনাদের চরম বিরোধীতা করে। এদেরকে রাফেযী ও বলা হয়ে থাকে । এদের মধ্যে ২২ টি
দল আছে। যাদের মৌলিক আক্বিদা এক,যৎসামান্য
প্রার্থক্য আছে।
নিম্মে তাদের আক্বীদা সমূহ দেয়া হলো, যেন মুসলমানরা বিভ্রান্ত না হন। অনেকে মনে করে মুসলমান দুই ধরনের সুন্নী ও শিয়া। মূলত: শিয়ারা মুসলিম নয়। তা তাদের অসংখ্য কুফরী আক্বীদা প্রমান করে। নিম্নে কয়েকটা উল্লেখ করা হলো:
১. মহান আল্লাহ পাক মিথ্যা বলেন (উসূল কাফী, মুহম্মদ ইবনে ইয়াকুব আল কুলানী,১ম খন্ড, ১৪৮ পৃষ্ঠা )
২. সকল ইমামদের মর্যাদা সমান এবং হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সমমর্যাদার। (উসুল কাফী, মুহম্মদ ইবনে ইয়াকুব আল কুলানী,১ম খন্ড, ২৭০ পৃষ্ঠা)
৩. প্রকৃত কুরআন শরীফ এ ১৭ হাজার আয়াত শরীফ আছে। (আল সাফী, ২য় খন্ড, ৬১৬ পৃষ্ঠা)
৪. হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছাল শরীফ-এর পর হযরত মিকদাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত আবু যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ব্যতীত সকল সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা ইসলাম ত্যাগ করেছেন ( কুরআন মজীদ-এর অনুবাদ, মকবুল হুসাইন দেহলভী, ১৩৪ পৃষ্ঠা)
৫. ইমাম ব্যতীত অন্য কেউই কুরআন শরীফ-এর পুনাঙ্গ জ্ঞান অর্জন করে পারবে না (উসূল কাফী, মুহম্মদ ইবনে ইয়াকুব আল কুলানী,১ম খন্ড, ২২৮ পৃষ্ঠা )
৬. হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম তিনি বিছাল শরীফ-এর সময় কালিমা শরীফ পাঠ করতে পারেন নি (ইছরার-এ-মুহম্মদ, ২১১ পৃষ্ঠা)
৭. হযরত ইমাম মাহাদী আলাইহিস সালাম তিনি আগমনের পর হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনাকে স্বীয় অপরাধের জন্য রওজা শরীফ থেকে তুলে চাবুক মারবেন। ( আল সাফী, ২য় খন্ড, ১০৮ পৃষ্ঠা)
৮. হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনিই আল্লাহ পাক (জিলা-উল-আইয়ুন, ২য় খন্ড, ৬৬ পৃষ্ঠা)
৯. ইমাম ব্যতীত মহান আল্লাহ পাক উনার অস্তিত্ব প্রমাণ অসম্ভব (উসূল কাফী, মুহম্মদ ইবনে ইয়াকুব আল কুলানী,১ম খন্ড, ১৭৭ পৃষ্ঠা )
১০. শয়তান সর্বপ্রথম হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম উনার কাছ থেকে তার প্রতি আনুগত্যের শপথ নিয়েছিল (ইছরার-এ-মুহম্মদ, ৩০ পৃষ্ঠা)
১১. বর্তমান কুরআন শরীফ সংক্ষিপ্ত এবং প্রকৃত কুরআন শরীফ হযরত ইমাম মাহাদী আলাইহিস সালাম উনার নিকট আছে (হাযার তুমারি দাস হামারি, ৫৫৩ পৃষ্ঠা)
১২. হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম এবং হযরত উমর ফারুক আলাইহিস সালাম উনারা শয়তানের চেয়ে বেশী অত্যাচারী ছিলেন (হক্ব-উল-ইয়াকিন, ৫০৯ পৃষ্ঠা)
১৩. হযরত ইমাম মাহাদী আলাইহিস সালাম সকল সুন্নী আলিমদের হত্যা করবেন (হক্ব-উল-ইয়াকিন, ৫২৭ পৃষ্ঠা)
১৪. হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি ব্যতীত কালিমায়ে তইয়্যিবা মিথ্যা (শিয়া মাযহাব হক্ব হ্যায়, ২ পৃষ্ঠা)
১৫. হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহি সালাম এবং হযরত উমর ফারুক আলাইহিস সালাম উনারা শয়তানের অনুসারী ছিলেন ( কুরআন মজীদ-এর অনুবাদ, মকবুল হুসাইন দেহলভী, ৬৭৪ পৃষ্ঠ)
১৬. মহান আল্লাহ পাক তিনি খুশি হলে ফার্সীতে কথা বলেন এবং রাগান্বিত হলে আরবীতে কথা বলেন (তারিখ-উল-ইসলাম, ১৬৩ পৃষ্ঠা)
১৭. কুরআন শরীফ-এ ফায়িশা দ্বারা হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম, মুনকির দ্বারা হযরত উমর ফারুক আলাইহিস সালাম এবং বগ্বী দ্বারা হযরত উছমান আলাইহিস সালাম উনাদেরকে বুঝানো হয়েছে ( কুরআন মজীদ-এর অনুবাদ, মকবুল হুসাইন দেহলভী, ৫৫১ পৃষ্ঠা)
নিম্মে তাদের আক্বীদা সমূহ দেয়া হলো, যেন মুসলমানরা বিভ্রান্ত না হন। অনেকে মনে করে মুসলমান দুই ধরনের সুন্নী ও শিয়া। মূলত: শিয়ারা মুসলিম নয়। তা তাদের অসংখ্য কুফরী আক্বীদা প্রমান করে। নিম্নে কয়েকটা উল্লেখ করা হলো:
১. মহান আল্লাহ পাক মিথ্যা বলেন (উসূল কাফী, মুহম্মদ ইবনে ইয়াকুব আল কুলানী,১ম খন্ড, ১৪৮ পৃষ্ঠা )
২. সকল ইমামদের মর্যাদা সমান এবং হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সমমর্যাদার। (উসুল কাফী, মুহম্মদ ইবনে ইয়াকুব আল কুলানী,১ম খন্ড, ২৭০ পৃষ্ঠা)
৩. প্রকৃত কুরআন শরীফ এ ১৭ হাজার আয়াত শরীফ আছে। (আল সাফী, ২য় খন্ড, ৬১৬ পৃষ্ঠা)
৪. হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিছাল শরীফ-এর পর হযরত মিকদাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, হযরত আবু যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এবং হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ব্যতীত সকল সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা ইসলাম ত্যাগ করেছেন ( কুরআন মজীদ-এর অনুবাদ, মকবুল হুসাইন দেহলভী, ১৩৪ পৃষ্ঠা)
৫. ইমাম ব্যতীত অন্য কেউই কুরআন শরীফ-এর পুনাঙ্গ জ্ঞান অর্জন করে পারবে না (উসূল কাফী, মুহম্মদ ইবনে ইয়াকুব আল কুলানী,১ম খন্ড, ২২৮ পৃষ্ঠা )
৬. হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম তিনি বিছাল শরীফ-এর সময় কালিমা শরীফ পাঠ করতে পারেন নি (ইছরার-এ-মুহম্মদ, ২১১ পৃষ্ঠা)
৭. হযরত ইমাম মাহাদী আলাইহিস সালাম তিনি আগমনের পর হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনাকে স্বীয় অপরাধের জন্য রওজা শরীফ থেকে তুলে চাবুক মারবেন। ( আল সাফী, ২য় খন্ড, ১০৮ পৃষ্ঠা)
৮. হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনিই আল্লাহ পাক (জিলা-উল-আইয়ুন, ২য় খন্ড, ৬৬ পৃষ্ঠা)
৯. ইমাম ব্যতীত মহান আল্লাহ পাক উনার অস্তিত্ব প্রমাণ অসম্ভব (উসূল কাফী, মুহম্মদ ইবনে ইয়াকুব আল কুলানী,১ম খন্ড, ১৭৭ পৃষ্ঠা )
১০. শয়তান সর্বপ্রথম হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম উনার কাছ থেকে তার প্রতি আনুগত্যের শপথ নিয়েছিল (ইছরার-এ-মুহম্মদ, ৩০ পৃষ্ঠা)
১১. বর্তমান কুরআন শরীফ সংক্ষিপ্ত এবং প্রকৃত কুরআন শরীফ হযরত ইমাম মাহাদী আলাইহিস সালাম উনার নিকট আছে (হাযার তুমারি দাস হামারি, ৫৫৩ পৃষ্ঠা)
১২. হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম এবং হযরত উমর ফারুক আলাইহিস সালাম উনারা শয়তানের চেয়ে বেশী অত্যাচারী ছিলেন (হক্ব-উল-ইয়াকিন, ৫০৯ পৃষ্ঠা)
১৩. হযরত ইমাম মাহাদী আলাইহিস সালাম সকল সুন্নী আলিমদের হত্যা করবেন (হক্ব-উল-ইয়াকিন, ৫২৭ পৃষ্ঠা)
১৪. হযরত আলী আলাইহিস সালাম তিনি ব্যতীত কালিমায়ে তইয়্যিবা মিথ্যা (শিয়া মাযহাব হক্ব হ্যায়, ২ পৃষ্ঠা)
১৫. হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহি সালাম এবং হযরত উমর ফারুক আলাইহিস সালাম উনারা শয়তানের অনুসারী ছিলেন ( কুরআন মজীদ-এর অনুবাদ, মকবুল হুসাইন দেহলভী, ৬৭৪ পৃষ্ঠ)
১৬. মহান আল্লাহ পাক তিনি খুশি হলে ফার্সীতে কথা বলেন এবং রাগান্বিত হলে আরবীতে কথা বলেন (তারিখ-উল-ইসলাম, ১৬৩ পৃষ্ঠা)
১৭. কুরআন শরীফ-এ ফায়িশা দ্বারা হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম, মুনকির দ্বারা হযরত উমর ফারুক আলাইহিস সালাম এবং বগ্বী দ্বারা হযরত উছমান আলাইহিস সালাম উনাদেরকে বুঝানো হয়েছে ( কুরআন মজীদ-এর অনুবাদ, মকবুল হুসাইন দেহলভী, ৫৫১ পৃষ্ঠা)

0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন